News update
  • Caretaker Govt Review Hearing on Supreme Court Cause List     |     
  • Bangladesh Single Window to Launch by March: Lutfey Siddiqi     |     
  • UNRWA chief: Ceasefire is the start, not the solution     |     
  • UNRWA chief: Ceasefire is the start, not the solution     |     
  • Sudan war becomes more deadly: Ethnically motivated attacks up     |     

বেঁধে দেওয়া দামে মিলছে না ডিম-মুরগি

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক খাদ্য 2024-09-16, 7:30pm

ghttu-52b2f63ce7477d1efbff4067cc791b871726493401.jpg




সরকারের বেঁধে দেওয়া দামে মিলছে না ব্রয়লার ও সোনালি মুরগি এবং ফার্মের ডিম। রাজধানীর কয়েকটি বাজারে খোঁজ নিয়ে নিয়ে জানা গেছে, বেঁধে দেওয়া দামে এই তিন পণ্য বিক্রি হচ্ছে না। খামারিরা বলছেন, ডিম ও মুরগির উৎপাদন খরচের চেয়ে দাম কম হওয়ায় লোকসানে পড়তে হবে তাদের।

এর আগে গতকাল রোববার (১৫ সেপ্টেম্বর) মুরগি ও ডিমের নতুন মূল্য নির্ধারণ করে দেয় সরকার। এতে বলা হয়, ডিম উৎপাদক পর্যায়ে প্রতি পিস ১০ টাকা ৫৮ পয়সা, পাইকারি ১১ টাকা ০১ পয়সা ও খুচরা পর্যায়ে ১১ টাকা ৮৭ পয়সা নির্ধারণ করা হয়েছে। একইসঙ্গে সোনালি মুরগি উৎপাদক পর্যায়ে কেজিপ্রতি ২৬০ টাকা ৭৮ পয়সা, পাইকারি ২৬৪ টাকা ৫৭ পয়সা ও খুচরা পর্যায়ে ২৬৯ টাকা ৬৪ পয়সা নির্ধারণ করা হয়েছে। এ ছাড়া ব্রয়লার মুরগি উৎপাদক পর্যায়ে কেজিপ্রতি ১৬৮ টাকা ৯১ পয়সা, পাইকারি ১৭২ টাকা ৬১ পয়সা ও খুচরা পর্যায়ে ১৭৯ টাকা ৫৯ পয়সা নির্ধারণ করা হয়েছে।

কিন্তু সোমবার কোনো বাজারেই নির্ধারিত দামে পাওয়া যাচ্ছে না মুরগি ও ডিম। সরকার নির্ধারিত দামে প্রতি পিস ডিম ১১ টাকা ৮৭ পয়সায় বিক্রির কথা থাকলেও, বিভিন্ন জেলার বাজারে প্রতি পিস ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৩ টাকায়। অর্থাৎ প্রতি ডজন ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৬০ থেকে ১৬৫ টাকায়।

এদিকে সপ্তাহের ব্যবধানে কেজিতে ১০ টাকা বেড়েছে ব্রয়লার ও সোনালি মুরগির দাম। সোনালি মুরগির কেজি ২৬৯ টাকা ৬৪ পয়সা ঠিক করা হলেও বাজারে বিক্রি হচ্ছে ২৮০ থকে ৩০০ টাকা কেজিতে। তবে বেশিরভাগ বাজারেই ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে সরকারের বেধে দেওয়া দামে।

নাজমুল নামে এক খামারি বলেন, মুরগির ডিম উৎপাদন করতে যে খরচ হয় সেই খরচটা বিবেচনা করে সরকার আরেকটু দাম যদি বাড়ায় দিত, তাহলে আমাদের মতো খামারিদের একটু ভালো হতো।

সোহাগ আরেক খামারি বলেন, বাজার তদারকি করার অবশ্যই দরকার আছে। কারণ বাজারে আমরা যে দামে মাঝেমাঝে পাই, যারা ডিম কেনে তারা তো আসলে অতিরিক্ত দামে কেনে। আমরা তো আসলে ওই দামটাও পাই না।

এর আগেও দাম বেঁধে দিয়ে বাজার নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করা হয়েছিল। গত বছরের সেপ্টেম্বরে আলু, ডিম ও দেশি পেঁয়াজের দাম বেঁধে দিয়েছিল সরকার। কিন্তু ওই দাম বাজারে কার্যকর হয়নি। আরটিভি