News update
  • 2025: Resilient Economies, Smart Development, and More Jobs      |     
  • Dhaka rejects India's statement on incident at BD HC residence, New Delhi      |     
  • Stocks end lower; trading falls at DSE, improves at CSE     |     
  • No need to be kind to election disruptors: EC to law enforcers     |     
  • No Media Faced Arson Attacks in 53 Years: Mahfuz Anam     |     

এফবিআই বলছে, টিকটক নিয়ে তাদের ‘জাতীয় নিরাপত্তা উদ্বেগ’ রয়েছে

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি 2022-11-17, 8:01am




এফবিআই এর পরিচালক ক্রিস্টোফার রে মঙ্গলবার জনপ্রিয় স্বল্প দৈর্ঘ্যের ভিডিও অ্যাপ টিকটক নিয়ে সংস্থাটির “জাতীয় নিরাপত্তা উদ্বেগ” আছে বলে জানিয়েছেন। চীনা-মালিকানাধীন এই প্রতিষ্ঠানটি যুক্তরাষ্ট্রে তাদের কার্যক্রম অব্যাহত রাখার জন্য সরকারের কাছে অনুমোদন চাওয়ার প্রসঙ্গে তিনি এই মন্তব্য করেন।

যুক্তরাষ্ট্রের হাউজ অব হোমল্যান্ড সিকিউরিটি কমিটির “বৈশ্বিক হুমকি” সংক্রান্ত শুনানিতে রে আরও জানান, টিকটক নিয়ে এফবিআইর উদ্বেগের মধ্যে আছে “এই অ্যাপের লাখ লাখ ব্যবহারকারীর কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহ প্রক্রিয়ার ওপর চীন সরকারের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার সম্ভাবনা।“

এক প্রশ্নের জবাবে রে জানান, এমন উদ্বেগও রয়েছে, যে চীন সরকার “হয়তো রেকমেন্ডেশান অ্যালগোরিদমকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে, যা বিভিন্ন কার্যক্রমকে প্রভাবিত করবে…অথবা লাখ লাখ ডিভাইসের সফটওয়্যারকেও নিয়ন্ত্রণ করতে পারে, যার মাধ্যমে ব্যবহারকারীদের ব্যক্তিগত ডিভাইসগুলোর নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়ারও সম্ভাবনা রয়েছে।”

লিখিত বক্তব্যে রে চীনের কাছ থেকে আসা অর্থনৈতিক হুমকি ও বিদেশী গোয়েন্দা সংস্থাগুলোকে “দেশের চিন্তা-চেতনা, উদ্ভাবন ও অর্থনৈতিক নিরাপত্তার ওপর সবচেয়ে বড় দীর্ঘ মেয়াদী হুমকি” হিসেবে অভিহিত করেন।

চীন সরকারের সঙ্গে টিকটকের সম্পর্ক বেশ কয়েক বছর ধরে যুক্তরাষ্ট্রের আইনপ্রণেতা ও কর্মকর্তাদের জন্য একটি বিতর্কিত বিষয় হিসেবে চিহ্নিত।

টিকটক চীনের ক্ষমতাসীন কমিউনিস্ট দলের সঙ্গে সংযোগ থাকার বিষয়টি অস্বীকার করলেও যুক্তরাষ্ট্রের আইনপ্রণেতারা এই অ্যাপের মাধ্যমে চীন সরকারের যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবহারকারীদের তথ্য সংগ্রহের বিষয়টি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।

রে আরও বলেন, “চীনের আইন অনুযায়ী, চীনের প্রতিষ্ঠানগুলো সরকার যা চায় তাই করতে বাধ্য এবং এর মধ্যে তথ্য দেওয়া থেকে শুরু করে সরকারের স্বার্থ সিদ্ধির হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহৃত হওয়া পর্যন্ত সবই অন্তর্ভুক্ত। ফলে, উদ্বিগ্ন হওয়ার জন্য যথেষ্ঠ কারণ রয়েছে।”

আগেও বেইজিং এ ধরনের অভিযোগ অস্বীকার করেছে। তথ্য সূত্র ভয়েস অফ আমেরিকা বাংলা।