News update
  • Logi-boitha of 2006 was the 1st reflection of Hasina’s fascism: Rizvi     |     
  • Economists express concern over bank merger; BB remains confident     |     
  • No response on request for Hasina’s extradition: Touhid Hossain     |     
  • Deep relations with US, economic ties with China: Touhid     |     
  • Recommendations on July Charter implementation submitted to CA     |     

গ্যাসচালিত মোটরসাইকেল আনছে বাজাজ

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি 2023-09-28, 10:30am

resize-350x230x0x0-image-241606-1695871980-b9486b11836d26e76463a0429f57d9c51695875453.jpg




সিএনিজি বা কম্প্রেসড ন্যাচারাল গ্যাস চালিত মোটরসাইকেল আনার পরিকল্পনা করছে বাজাজ। এই ইঙ্গিত পাওয়া গিয়েছে প্রতিষ্ঠানটির ম্যানেজিং ডিরেক্টর রাজীব বাজাজের মুখে। ভারতীয় এক গণমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাত্কারে এ কথা জানিয়েছেন তিনি। শুধু সিএনজি বাইক নয়, তার কথায় উঠে এসছে নতুন পালসারের কথাও।

তিনি মনে করেন, এই ধরনের মোটরসাইকেল ক্রেতাদের জন্য দারুণ হবে। কারণ এতে চার্জিং বা ব্যাটারি লাইফ সংক্রান্ত কোনো সমস্যা থাকবে না। আমরা সকলেই জানি ভারতের বাজারে কমিউটার বা এন্ট্রি-লেভেল মোটরসাইকেলের বিক্রি ও ব্যবহার সবথেকে বেশি।

এই প্রসঙ্গে রাজীব বাজাজের অভিমত, আসন্ন উত্সব মৌসুমে এন্ট্রি-লেভেল ১০০ সিসি বাইকের বিক্রি খুব একটা বেশি হবে। কারণ মানুষ ইলেকট্রিক দু চাকার দিকে ঝুঁকতে শুরু করেছে। তিনি বলেন, “১০০ সিসির মোটরসাইকেল বাজার আগামী দিনেও চাপের মধ্যে থাকবে। কোভিডের পর চাকরি হারিয়েছেন অনেকে, বেড়েছে পেট্রলের দামও। তাই আমার মনে হয় না গ্রাহকেরা আর ফিরে আসবে।”

লক্ষণীয় বিষয়, ১০০ থেকে ১২৫ সিসি বাইকের মধ্যে 7টি দু চাকা রয়েছে বাজাজের। তবে ধীরে ধীরে তারা অন্যান্য সেগমেন্ট ও প্রিমিয়াম মোটরসাইকেলের বাজারও ঘুরে দেখতে চাইছে। যার অন্যতম উদাহরণ ব্রিটিশ সংস্থা ট্রায়াম্ফ মোটরসাইকেলের সঙ্গে হাত মিলিয়ে স্পীড ৪০০ এবং স্ক্রেম্বলার ৪০০এক্স মোটরবাইক লঞ্চ করে।

এবার সিএনিজি চালিত বাইক এনে চমক দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে সংস্থাটি। তাদের ধারণা, এই মোটরবাইকের ফলে ৫০ শতাংশ তেলের খরচ কমবে। জ্বালানির উচ্চ মূল্য নিয়ে আর মাথাব্যথা থাকবে না। সিএনিজি থ্রি হুইলারে ৭০ শতাংশ বাজার দখল বাজাজের। দুই চাকাতেও সেই লক্ষ্য পূরণ হবে বলে আশা সংস্থার।

দেশে এখনও সিএনিজি চালিত বাইক কোনও সংস্থাই লঞ্চ করেনি। সেই দৌড়ে বাজাজের এমন পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হলে তা অনেক বড় মাইলস্টোন হবে সংস্থার কাছে। সিএনিজি’র পাশাপাশি নতুন পালসার আনার কথাও জানিয়েছেন রাজীব বাজাজ।

মোটরসাইকেলের সঙ্গে ইলেকট্রিক স্কুটারেও সমান মনোযোগ দিতে চাইছে বাজাজ। এই মুহূর্তে সংস্থাটির ঝুলিতে কেবল একটি ইলেকট্রিক স্কুটারই রয়েছে। ই-স্কুটার বিক্রির নিরিখে শীর্ষস্থানীয় সংস্থা যেমন ওলা, আথার এনার্জি, টিভিএস আইকিউবকে টক্কর দিতে চেতক স্কুটির উত্পাদন বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাজাজ। ২০২৪ সালে এই মোটরসাইকেল এবং স্কুটারগুলি ভারতে লঞ্চ হতে পারে বলে জানা গিয়েছে। সূত্র: ভারত বার্তা