News update
  • Alamdanga’s disabled Zahurul sees the world through his hands     |     
  • Touhid dismisses Indian media reports linking Dhaka for Delhi blast     |     
  • IOM, HCI partner to combat human trafficking in Rohingya camps     |     
  • Gold price goes up again in Bangladesh     |     
  • Suicide bomber targets Islamabad court, killing 12 people, wounding 27     |     

বিনিয়োগ হচ্ছে সর্বজনীন পেনশন তহবিলের অর্থ

গ্রীণওয়াচ ডেক্স বিনিয়োগ 2023-10-22, 8:58am

resize-350x230x0x0-image-244690-1697914058-113280fd93103388cbb363aa7caa22cf1697943527.jpg




সর্বস্তরের জনগণকে টেকসই ও সুসংগঠিত সামাজিক নিরাপত্তা কাঠামোর আওতায় আনতে সর্বজনীন পেনশন চালু করেছে সরকার। প্রাথমিকভাবে প্রবাস, প্রগতি, সুরক্ষা এবং সমতা— এই চার স্কিম চালুর পর নিবন্ধন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে চাঁদা পরিশোধকারীর সংখ্যা প্রায় ১৫ হাজার। আর তাদের জমা দেওয়া চাঁদার পরিমাণ প্রায় সাড়ে ১২ কোটি টাকা।

বিনিয়োগ করা হচ্ছে সর্বজনীন পেনশন তহবিলের এই জমা হওয়া অর্থ। জমাকৃত সাড়ে ১২ কোটি টাকা থেকে প্রায় ১১ কোটি টাকা দিয়ে কেনা হবে ট্রেজারি বন্ড।

সম্প্রতি অর্থ সচিব ড. মো. খায়েরুজ্জামান মজুমদারের সভাপতিত্বে এক বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। রোববার (২২ অক্টোবর) বিনিয়োগের বিষয়টি আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করা হবে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

এ পর্যন্ত মোট ১৪ হাজার ৮৪৬ জন সর্বজনীন পেনশন স্কিমে চাঁদা জমা দিয়েছেন। চাঁদা জমা পড়েছে ১২ কোটি ৯ লাখ ৮৪ হাজার টাকা। এর মধ্যে সমতা স্কিমে সম্পৃক্ত হয়েছেন ১৬৬৩ জন। যাদের চাঁদার পরিমাণ ৩৬ লাখ ৪০ হাজার টাকা।

এছাড়া প্রবাস স্কিমে যুক্ত হয়েছেন ৪৪৬ জন। চাঁদা জমা দিয়েছেন ১ কোটি ১৩ লাখ টাকা। প্রগতি স্কিমে ৬৬৯৪ জনের চাঁদার পরিমাণ ৬ কোটি ৮৩ লাখ টাকা। আর সুরক্ষা স্কিমে যুক্ত হয়ে ৬০৪৩ জনে মোট চাঁদা জমা দিয়েছেন ৪ কোটি ১৬ লাখ টাকা।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, জনগণের অর্থ নিশ্চিতভাবে ফিরিয়ে দিতে দ্রুত বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এ বিষয়ে রোববার প্রক্রিয়া শেষ করা হবে। বিধিমালা হওয়ার পর অন্যান্য খাতে অর্থ বিনিয়োগের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। তবে বিশ্লেষকরা বলছেন, অর্থ ব্যবস্থাপনায় আরও দক্ষতার প্রয়োজন রয়েছে।

প্রসঙ্গত, সর্বজনীন পেনশন স্কিমে ১৮ থেকে ৫০ বছর বয়সী একজন সুবিধাভোগী ৬০ বছর বয়স পর্যন্ত, ৫০ বছরের ঊর্ধ্ব বয়স্ক একজন সুবিধাভোগী ন্যূনতম ১০ বছর চাঁদা দিয়ে আজীবন পেনশন সুবিধা ভোগ করবেন। ৭৫ বছর বয়স পূর্ণ হওয়ার আগে মারা গেলে নমিনি পেনশন স্কিম গ্রহণকারীর ৭৫ বছর পূর্ণ হওয়ার অবশিষ্ট সময় পর্যন্ত পেনশন পাবেন।

চাঁদাদাতা কমপক্ষে ১০ বছর চাঁদা দেওয়ার আগেই মারা গেলে জমা করা অর্থ মুনাফাসহ তার নমিনিকে ফেরত দেওয়া হবে। চাঁদাদাতার আবেদনের প্রেক্ষিতে তার জমা করা অর্থের সর্বোচ্চ ৫০ শতাংশ ঋণ হিসেবে উত্তোলন করা যাবে। তথ্য সূত্র আরটিভি নিউজ।