News update
  • Chittagong port tariffs increased up to 50 per cent     |     
  • Rising Heat Cost Bangladesh $1.8 Billion in 2024     |     
  • Stocks extend gains; turnover drops in Dhaka, rises in Ctg     |     
  • IAEA Chief Calls for Renewed Commitment to Non-Proliferation     |     
  • UN Aid Chief Warns Humanitarian Work Faces Collapse     |     

নজিরবিহীন গতিতে বাড়ছে বৈশ্বিক উষ্ণতা

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক বিপর্যয় 2024-06-06, 8:22am

iuweiuiewop-7cbd95a0e1c246491025260d5f9438c81717640521.jpg




বিশ্বে নজিরবিহীন গতিতে বাড়ছে উষ্ণতা। এক গবেষণাপত্রে ৫০ জনেরও বেশি শীর্ষ স্থানীয় বিজ্ঞানী এই বিষয়ে সতর্ক করেন।

আর্থ সিস্টেম সায়েন্স জার্নালে প্রকাশিত এই গবেষণায় বলা হয়েছে, দশকের গড় হিসেবের দিকে তাকালে দেখা যাচ্ছে ২০১৪ সাল থেকে ২০২৩ পর্যন্ত তাপমাত্রা বেড়েছে ০.২৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

১৮৫০ সাল থেকে ১৯০০ সাল পর্যন্ত প্রাক শিল্পযুগের মানদণ্ডে একই সময়ে বিশ্বের ভূপৃষ্ঠের গড় তামপাত্রা বেড়েছে ১.১৯ ডিগ্রি সেলসিয়াসেরও বেশি।  

এটি দশকের গড় হিসেবে গত বছরের তাপমাত্রার চেয়ে বেশি। ২০২২ সাল পর্যন্ত দশকওয়ারী গড় তাপমাত্রা ছিল ১.১৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

গবেষণাপত্রে বলা হয়েছে, মানবসৃষ্ট এই উষ্ণতা নজিরবিহীন রেকর্ড হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে।

জার্মানীতে চলতি সপ্তাহে বছরের মাঝামাঝি সময়ের যে জলবায়ু সম্মেলনে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের কূটনীতিকদের মিলিত হওয়ার এবং নভেম্বর আজারবাইজানের বাকুতে জাতিসংঘের কপ-২৯ জলবায়ু সম্মেলনের প্রাক্কালে গবেষণাপত্রটি প্রকাশ করা হলো।

২০১৫ সালের প্যারিস চুক্তিতে বৈশ্বিক উষ্ণতার হার প্রাক শিল্পযুগের আগের স্তরের ২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে রাখার বিষয়ে বিশ্ব নেতারা সম্মত হয়েছিলেন। বলা হয়েছিল বৈশ্বিক উষ্ণতা ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে সীমাবদ্ধ রাখতে পারা সবচেয়ে নিরাপদ।

কিন্তু বুধবারের প্রতিবেদনটিতে দেখা গেছে, ২০২৩ সালের শেষ নাগাদ মানুষের কর্মকান্ডে তাপমাত্রা প্রাক শিল্পযুগের আগের স্তরের ১.৩১ ডিগ্রি সেলসিয়াসে পৌঁছেছে।

২০১৩ সাল থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত সময়ে উষ্ণতার জন্যে দায়ী কার্বনসহ অন্যান্য গ্যাসের গড় বার্ষিক নিঃসরণের পরিমাণ ৫৩ বিলিয়ন টন। ২০২২ সালে নিঃসরণের পরিমাণ ছিল ৫৫ বিলিয়ন টন।

গবেষণাপত্রের সহ লেখক পিয়েরে ফ্রিডলিংস্টেইন এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে বলেছেন, যে পরিমাণে গ্যাস নিঃসরণ হবে তাপমাত্রাও সে গতিতে বাড়বে।

নিঃসরণে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন না হলে তামাত্রা ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে রাখার লক্ষ্য অর্জিত হবে না বলেও তিনি উল্লেখ করেন।