News update
  • BSEC Chairman’s resignation urged to stabilise stock market     |     
  • Rain, thundershowers likely over 8 divisions: BMD     |     
  • First freight train leaves Mongla carrying molasses     |     
  • 2 dead, six hurt in Sherpur micro-autorickshaw-motorbike crash     |     
  • One killed over loud music row at wedding party in Natore     |     

ব্রিটিশ চ্যারিটির অনারারি লাইফ মেম্বার হলেন মির্জা ফখরুল

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক বিবিধ 2024-12-08, 3:07pm

mirza_fakhrul_islam_thum-1-e6c99ea4624e4a53f82e3b69850752cd1733648851.jpg




লন্ডনে ব্রিটিশ বাংলা ওয়েলফেয়ার ট্রাস্ট নামের ব্রিটিশ চ্যারিটির অনারারি লাইফ মেম্বার হয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। শনিবার (৭ ডিসেম্বর) যুক্তরাজ্যের লন্ডনে দুপুর ১টায় তিনি ব্রিটিশ বাংলা ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের চ্যারিটি শপে পরিদর্শনে করতে এলে তাকে আজীবন সদস্যপদ প্রদান করা হয়।

এ সময় চ্যারিটি সংস্থার অ্যাডভাইজার আ স ম মাসুম বিএনপি মহাসচিবকে ব্রিটেন, আফ্রিকা ও বাংলাদেশে ব্রিটিশ বাংলাদেশ ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের কার্যক্রম তুলে ধরেন।

এ সময় চ্যারিটির চেয়ারম্যান খসরুজ্জামান খসরু, চিফ অ্যাডভাইজার কামাল আহমেদসহ অন্যান্য অ্যাডভাইজার ও ভলান্টিয়াররা।

পরিদর্শনের সময় মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, আমি গর্বিত এই চ্যারিটির অংশ হতে পেরে। এই চ্যারিটি বিশ্ব মানবতার জন্য কাজ করে যাচ্ছে। এটা আমাদের জন্য গর্বের। এ সংস্থা বাংলাদেশের আর্ত মানবতার সেবায় আরও কাজ করে যাবে।

ব্রিটিশ বাংলা ওয়েলফেয়ার ট্রাস্ট ২০১২ সাল থেকে ব্রিটেনের বিভিন্ন কমিউনিটি আফ্রিকা ও বাংলাদেশে কাজ করে যাচ্ছে বলে জানান সংস্থার চিফ অ্যাডভাইজার কামাল আহমেদ। একই সঙ্গে বর্তমানে ব্রিটেনের লোকাল গভর্নমেন্টের ফান্ডিং নিয়ে স্কিল ডেভলপমেন্ট, স্বাস্থ্য সচেতনতার জন্য বাগান করা ও কস্ট অব লিভিংয়ের বেশ কিছু প্রজেক্ট চলছে বলে জানান তিনি।

ব্রিটিশ বাংলা ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের চেয়ারম্যান খসরুজ্জামান খসরু বলেন, আমাদের চ্যারিটি বাংলাদেশে ও আফ্রিকায় কাজ করলেও ব্রিটেনের লোকাল কমিউনিটি ডেভেলপমেন্টে আমরা অনেক কাজ করে যাচ্ছি। আমাদের চ্যারিটির অনারারি লাইফ মেম্বার হিসাবে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের অন্তর্ভুক্তি আমাদের কার্যক্রমকে আরো বেগবান করবে।

ব্রিটেনের কমিউনিটিতে অবদান রাখায় ইতোমধ্যে ব্রিটিশ বাংলা ওয়েলফেয়ার ট্রাস্ট ব্রিটেনের রাজার অফিস থেকে পাঁচবার লিখিত প্রশংসাপত্র পেয়েছে।