News update
  • Musk Launches 'America Party' in Fresh Split with Trump     |     
  • Israel to send negotiators to Gaza talks     |     
  • Bangladesh bounce back to level series as Tanvir bags five     |     
  • UN Chief Condemns Russian Attacks, Warns of Nuclear Risks     |     
  • Dhaka Urges Clear Outcome from Upcoming Rohingya Talks     |     

‘ঢাকায় ব্যবসা করতে লাগবে বাণিজ্যিক অনুমতি’

গ্রীণওয়াচ ডেক্স ব্যবসায় 2023-11-07, 9:57pm

resize-350x230x0x0-image-246936-1699363831-73bf627b0e0ab6c50f278e60288003741699372651.jpg




ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস বলেছেন, সিটির আওতাধীন এলাকায় ব্যবসা করতে হলে বাণিজ্যিক অনুমতি (ট্রেড লাইসেন্স) নিতেই হবে। এ ছাড়া কাউকে ব্যবসা করতে দেওয়া হবে না। রাজস্ব আদায়ে আমাদের অভিযানগুলো আরও কঠোর করা হবে।

মঙ্গলবার (৭ নভেম্বর) ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রধান কার্যালয় নগর ভবনের মেয়র হানিফ অডিটোরিয়ামে রাজস্ব আদায়ের সার্বিক পর্যালোচনা সভা ‘রাজস্ব সম্মেলন’ এ মেয়র এ হুশিয়ারি দেন।

মেয়র বলেন, আমাদের রাজস্ব মেলাগুলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ব্যক্তি বিশেষের প্রতিষ্ঠান, নামকরা মার্কেট বা গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা যাই হোক না কেন, কেউ যদি বাণিজ্যিক অনুমতি (ট্রেড লাইসেন্স) না করে তাদের ব্যবসায়িক কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকেন, তাহলে প্রয়োজনে সেসব স্থাপনা-মার্কেট সিলগালা করে দিতে হবে, ক্রোক করতে হবে। এ ধরনের কিছু উদাহরণ সৃষ্টির করা হলে বাকিরাও নড়েচড়ে বসবে। সেজন্য আমাদের আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তাদেরকে আরও কঠোরতা প্রদর্শনের নির্দেশ দিচ্ছি। বাণিজ্যিক অনুমতি ছাড়া আমরা কাউকে ঢাকা শহরে ব্যবসা পরিচালনা করতে দিবো না।

রাজস্ব আদায়ে একটি বড় বিষয় হলো আচরণ-ব্যবহার উল্লেখ করে ব্যারিস্টার তাপস বলেন, এ ক্ষেত্রে আপনার দপ্তরে যারা সেবাটা নিতে আসছেন তাদের সাথে ভালো আচরণ করবেন, সুন্দর ব্যবহার করবেন। সেবা নিতে এসে একজন ব্যক্তির যেন আপনার দপ্তরে তিনবার, চারবার আসা না লাগে। সেটা কাম্য নয়। যেদিন এসেছেন সেদিনই তাকে সেবাটা দিবেন। প্রয়োজনে একটু বিলম্ব হলেও সেদিনই সেবাটা দেবেন।

তাকে কালকে আসেন, পরশু আসেন, তিন দিন পরে আসেন, দশ দিন পরে আসেন এসব বলতে বারণ করে মেয়র আরও বলেন, কর দেওয়ার মানসিকতা যাতে হারিয়ে না ফেলেন। আপনার আচরণগত কারণে বা তাকে যথাযথ সেবা দেওয়া থেকে বঞ্চিত করার কারণে একজন আগ্রহী করদাতাও করখেলাপি হয়ে যেতে পারেন। সুতরাং কোনো আগ্রহী করদাতাকে করখেলাপি বানাবেন না।

পচা আম ফেলে দিচ্ছি এবং আরও পচা আম আমরা ফেলতে থাকব জানিয়ে তিনি বলেন, আমরা কিন্তু ঝুড়িতে একটাও পচা আম রাখতে চাই না। এটা চলমান প্রক্রিয়া। আমার দাদি বলতেন, একটা ঝুড়িতে একটা পচা আম থাকলে বাকি আমগুলোতেও পচন ধরে। সুতরাং এখনো যে কটা পচা আম আছে বা এখনো যারা অন্যভাবে চিন্তা করেন তারা এখানে থাকতে পারবে না। এখানে থেকে কোনো ধরনের গাফিলতি, অবহেলার সুযোগ নেই বলে মন্তব্য করেন তিনি।

সভায় উপস্থিত ছিলেন, করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও সচিব সচিব আকরামুজ্জামান, আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তাদের মধ্যে মুহাম্মদ শফিকুল ইসলাম, সোয়ে মেন জো, বাবর আলী মীর, মো. আতাহার মিয়া, মোহাম্মদ সাখাওয়াত হোসেন সরকার এবং মোহাম্মদ শফিউর রহমানসহ অনেকে। তথ্য সূত্র আরটিভি নিউজ।