News update
  • Bangladesh End 22-Year Wait with Win Over India     |     
  • Hasina Found Guilty of Crimes Against Humanity     |     
  • UN Security Council to Vote on Gaza Stabilisation Force     |     
  • COP30 Enters Final Stretch with Urgent Calls for Action     |     
  • Dhaka’s air turns ‘moderate’ Tuesday morning     |     

নিরাপদ পানি নিশ্চিত করতে যৌথভাবে কাজ করবে রবি ও ওয়াটারএইড

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক ব্যবসায় 2025-11-18, 11:25pm

werewrwqqwe-1de057f6ba428e33ab3a35ff452338621763486713.jpg




বাংলাদেশে পানি ও পরিবেশ সংক্রান্ত টেকসই উন্নয়ন অগ্রগতির লক্ষ্যে রবি আজিয়াটা পিএলসি ও ওয়াটারএইড বাংলাদেশ একটি কৌশলগত সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করেছে। এই চুক্তি দেশের প্রধান রেলস্টেশনগুলোতে নিরাপদ পানির সহজলভ্যতা নিশ্চিত করতে দুই প্রতিষ্ঠানের অভিন্ন লক্ষ্যকে উপস্থাপন করে। 

সম্প্রতি, ঢাকায় রবির করপোরেট অফিসে এই সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়। অনুষ্ঠানে ওয়াটারএইড বাংলাদেশের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন সংস্থার কান্ট্রি ডিরেক্টর হাসিন জাহান এবং পরিচালক (টেকনিক্যাল সার্ভিসেস) মো. তাহমিদুল ইসলাম। রবির পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন চিফ করপোরেট অ্যান্ড রেগুলেটরি অফিসার সাহেদ আলম এবং পাবলিক অ্যাফেয়ার্স অ্যান্ড সাসটেইনেবিলিটি ডিরেক্টর শরীফ শাহ্ জামাল রাজসহ অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। 

এই অংশীদারিত্বের মাধ্যমে রবি ও ওয়াটারএইড বাংলাদেশ সম্মিলিতভাবে নতুন ও উদ্ভাবনী পানিশোধন প্রযুক্তি উন্নয়ন ও প্রয়োগ করবে। পাশাপাশি, নিরাপদ পানির সুবিধাগুলোর রক্ষণাবেক্ষণ, পরিচালনা এবং রিয়েল-টাইম মনিটরিংয়ের জন্য কার্যকর ব্যবস্থা স্থাপন করবে। এই উদ্যোগের লক্ষ্য হলো প্রতিদিন রেলস্টেশনগুলোতে যাত্রী ও আশেপাশের কমিউনিটির কাছে নিরাপদ ও পরিচ্ছন্ন পানীয় জল সহজলভ্য করা।    

এই সমঝোতা চুক্তিটি “নিরাপদ পানি, সুস্থ জীবন” প্রকল্পের সফলতার উপর ভিত্তি করে গঠিত। যা রবি, ওয়াটারএইড বাংলাদেশ এবং বাংলাদেশ রেলওয়ের যৌথ উদ্যোগে বাস্তবায়িত হয়েছে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে ইতিমধ্যেই দেশের কিছু গুরুত্বপূর্ণ রেলস্টেশনে ১০টি পানিশোধন কেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে। যা, বার্ষিক প্রায় ৪ লাখ ৫২ হাজার মানুষের জন্য নিরাপদ পানীয় পানি সরবরাহ করছে। নতুন চুক্তিটি এই উদ্যোগকে আরও বিস্তৃত করবে এবং পানি নিরাপত্তা ও স্বচ্ছতার জন্য টেকসই সমাধান নিশ্চিত করবে।   

এই সহযোগিতায় শুধু অবকাঠামো উন্নয়ন নয়, গবেষণা, সচেতনতা অভিযান এবং নীতি সংলাপের মাধ্যমে সমগ্র দেশে পানি, স্যানিটেশন ও স্বাস্থ্য চর্চা বৃদ্ধিও নিশ্চিত করা হবে।