News update
  • Intimidation or bloodshed cannot halt Bangladesh’s march to democracy     |     
  • Khaleda Zia integral to an important chapter in BD history: Yunus     |     
  • Enthusiasm marks Victory Day celebrations across Bangladesh     |     
  • Dhaka-Delhi ties deep; to be shaped by trust, dignity, mutual respect     |     
  • EU deploys election observation mission to Bangladesh     |     

ইরানে বিক্ষোভের সাথে কিশোরীর মৃত্যুর সম্পর্ক অস্বীকার করেছে দেশটি

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক মানবাধিকার 2022-10-07, 8:05am




ইরানে বিক্ষোভে যোগদানকারী ১৬ বছর বয়সী নিকা শাহকারামির মৃত্যুর কারণ নিয়ে বুধবার উদ্বেগ বৃদ্ধি পেয়েছে। যদিও ইরানের বিচার বিভাগ দেশটির নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে মিকার নিহত হবার অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছে।

তার খালা আতাশ শাহকারামি টুইটারে লিখেছেন, ২০ সেপ্টেম্বর তেহরানে একটি বিক্ষোভে যোগ দেয়ার পর নিকা নিখোঁজ হন।

১০ দিন পর পরিবারকে জানানো হয়, তাঁকে মৃত অবস্থায় পাওয়া গেছে।

তেহরানের কুখ্যাত নৈতিক পুলিশ কর্তৃক গ্রেপ্তারকৃত মাহসা আমিনির মৃত্যুর কারণে সেপ্তেম্বরের মাঝামাঝি সময় ইরানজুড়ে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে; অন্যান্য দেশ তাদের সাথে সংহতি জানায়।

বিবিসি ফার্সি বিভাগ এবং ইরান ওয়্যারসহ সংবাদ মাধ্যম বলেছে নিকা শাহকরামির পরিবারকে একটি মর্গে তাঁর মরদেহ দেখার অনুমতি দেয়া হয়েছিল কিন্তু লোরেস্তান প্রদেশের খোররামাবাদে তাদের নিজ শহরে তাঁকে দাফন করার অনুমতি দেয়া হয়নি।

তার পরিবর্তে খোররামাবাদ থেকে কয়েক ডজন কিলোমিটার দূরে একটি গ্রামে নিকার ১৭তম জন্মদিন ৩ অক্টোবরে তাঁকে গোপনে কবর দেয়া হয়।

নিকা শাহকারামিকে তেহরানের বাইরে কাহরিজাক কারাগারে বন্দি করা হয়েছিল বলে সংবাদ রয়েছে, তবে ইরানি কর্তৃপক্ষ এ সংবাদ নিশ্চিত করেনি। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নিকার পরিবার যখন তাঁর লাশ দেখে তখন তাঁর নাক ভাঙা ছিল এবং মাথার খুলি ফাটা ছিল।

সোমবার বিবিসি ফার্সি বিভাগ জানিয়েছে, এলাকার বেহেশত-ই-জাহরা কবরস্থানের একটি ময়নাতদন্ত প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে যে, “কঠিন বস্তু দিয়ে” একাধিকবার আঘাতের কারণে তাঁর মৃত্যু হয়েছে।

কিন্তু বুধবার ইরানের বিচার বিভাগ শাহকারামির মৃত্যু এবং মাহসা আমিনির মৃত্যুর প্রতিবাদের মধ্যে কোনো সম্পর্ক আছে- এমন দাবি প্রত্যাখ্যান করেছে।

নরওয়ে ভিত্তিক অধিকার গোষ্ঠী ইরান হিউম্যান রাইটস (আইএইচআর) বলছে, বিক্ষোভে দমন-পীড়নে ইরানি নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে নিহত ৯০ জনেরও বেশি মানুষের মধ্যে অন্তত ৭ জন ছিলেন নারী। তথ্য সূত্র ভয়েস অফ আমেরিকা বাংলা।