News update
  • Dhaka-Beijing partnership to advance peace, prosperity: Yunus     |     
  • Banks in Bangladesh slash CSR; spending hits 10-year low     |     
  • Law approved to equip EC to punish neglect of polls duty     |     
  • Expats must register thru mobile app to vote in BD polls     |     
  • US Faces Pressure as UN Votes on Gaza Ceasefire     |     

মির্জা ফখরুল ও আমীর খসরুর জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক রাজনীতি 2024-02-14, 7:09pm

syu6uw4-b8e1c643e80a022ca32fde3e945a80f01707916173.jpg




গত বছরের ২৮ অক্টোবর বিএনপির মহাসমাবেশকে ঘিরে প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলার ঘটনায় করা মামলায় জামিন পেয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।

বুধবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের ভারপ্রাপ্ত বিচারক ফয়সাল আতিক বিন কাদেরের আদালত তাদের জামিন মঞ্জুর করেন।

আসামিদের আইনজীবী জানান, মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীর বিরুদ্ধে আর কোনো মামলা না থাকায় তাদের কারামুক্তিতে বাধা নেই।

এর আগে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে এ মামলায় তাদের জামিন আবেদন নামঞ্জুর হয়। ওই আদেশের বিরুদ্ধে মহানগর দায়রা জজ আদালতে গত ৬ ফেব্রুয়ারি জামিনের আবেদন করেন তাদের আইনজীবী। আদালত শুনানির জন্য ১৪ ফেব্রুয়ারি দিন ধার্য করেন।

গত ২৮ অক্টোবর রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির মহাসমাবেশ শুরুর আগেই কাকরাইলে দুপুর থেকে বিএনপির নেতাকর্মীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ হয়। এ সংঘর্ষ পরে বিজয়নগর পানির ট্যাংক ও শান্তিনগর এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে। একপর্যায়ে বেলা তিনটার দিকে বিএনপির মহাসমাবেশ পণ্ড হয়ে যায়। এ সংঘর্ষে পুলিশের এক সদস্য ও যুবদলের ওয়ার্ড পর্যায়ের এক নেতা নিহত হন। আহত হন পুলিশের ৪১ ও আনসারের ২৫ সদস্য। এ ছাড়া কমপক্ষে ২০ জন সাংবাদিক আহত হন।

এ ঘটনার পর গত ২৯ অক্টোবর মির্জা ফখরুলের গুলশানের নিজ বাসা থেকে তাকে আটক করে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি)। এরপর তাকে প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলা ও ভাঙচুরের মামলায় আদালতে হাজির করা হলে আদালত তার জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

এদিকে গত ২ নভেম্বর দিবাগত রাত ১টার দিকে গুলশানের একটি বাসা থেকে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীকে আটক করে ডিবি। সমাবেশ চলাকালে সংঘর্ষে পুলিশ সদস্য নিহতের ঘটনায় দায়ের করা মামলায় পরদিন ৩ নভেম্বর গ্রেপ্তার দেখানো হয়। মামলায় তার ৬ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। রিমান্ড শেষে ৯ নভেম্বর তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।

গ্রেপ্তারের পর মির্জা ফখরুল বিরুদ্ধে ১১টি মামলা ও আমীর খসরুর বিরুদ্ধে ১০টি মামলা দায়ের করা হয়।