News update
  • Dhaka-Beijing partnership to advance peace, prosperity: Yunus     |     
  • Banks in Bangladesh slash CSR; spending hits 10-year low     |     
  • Law approved to equip EC to punish neglect of polls duty     |     
  • Expats must register thru mobile app to vote in BD polls     |     
  • US Faces Pressure as UN Votes on Gaza Ceasefire     |     

মনগড়া তথ্য দিয়ে নির্লজ্জ মিথ্যাচার করছে বিএনপি - কাদের

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক রাজনীতি 2024-04-13, 4:41pm

images-10-55cbb44a6659298ff3e02ea9da2dbd4e1713004949.jpeg




সকল ষড়যন্ত্র ব্যর্থ হওয়ার পর বিএনপি এখন মনগড়া তথ্য দিয়ে নির্লজ্জ মিথ্যাচার করছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।

শনিবার (১৩ এপ্রিল) দুপুরে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তিনি এ কথা বলেন।

কাদের বলেন, দেশের মানুষ যখন পরিবার-পরিজন নিয়ে ঈদ উৎসবে মাতোয়ারা ঠিক সে সময়ে বিএনপি তথাকথিত ‘গুম-নির্যাতনের’ কাল্পনিক তথ্য দিয়ে দেশের জনগণকে বিভ্রান্ত করছে।

তিনি বলেন, মির্জা ফখরুলের দেওয়া বিরোধীদলের নেতাকর্মীদের গুম, খুন ও মামলার সংখ্যার তথ্য সম্পূর্ণ বানোয়াট। গণতন্ত্র ও নির্বাচনী প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত করতে বিএনপির সকল ষড়যন্ত্র ব্যর্থ হওয়ার পর তারা এখন মনগড়া তথ্য দিয়ে নির্লজ্জ মিথ্যাচার করছে।

আওয়ামী লীগের এই নেতা আরও বলেন, মিথ্যা এসব তথ্য দিয়ে বিদেশি প্রভুদের কাছ থেকে করুণা ও রাজনৈতিক সমর্থন লাভের আশায় বিএনপি নেতারা ধারাবাহিকভাবে সরকার বিরোধী এ অপপ্রচার চালাচ্ছে।

মির্জা ফখরুলের উদ্দেশে কাদের বলেন, ঢালাওভাবে অপপ্রচার না চালিয়ে রাজনৈতিক কারণে তথাকথিত নিপীড়ন-নির্যাতনের কোনো ঘটনা ঘটলে সুনির্দিষ্ট তথ্যসহ বিএনপি নেতাদের সম্পূর্ণ তালিকা জনসম্মুখে প্রকাশ করুন। ঠাকুরগাঁওয়ে মৃত্যুবরণকারী যুবদল নেতা একজন স্থানীয়ভাবে চিহ্নিত মাদকসেবী এবং তার বিরুদ্ধে মাদক ব্যবসাসহ বিভিন্ন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের অভিযোগে একাধিক মামলা বিচারাধীন রয়েছে। কোনো প্রকার আইনের ব্যত্যয় ঘটলে সরকার গুরুত্ব সহকারে বিষয়টি খতিয়ে দেখবে। কিন্তু মির্জা ফখরুল একজন মাদকাসক্ত এবং মাদক ব্যবসায়ীর মতো একজন অপরাধীর স্বাভাবিক মৃত্যুর ঘটনাকে ‘বিরোধীদলের উপর সরকারের নির্যাতন’ এর অভিযোগ এনে অপপ্রচার চালিয়ে রাজনৈতিকভাবে ফায়দা নেওয়ার অপচেষ্টা চালাচ্ছেন।

বিবৃতিতে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, বিএনপি যখন রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় ছিল তখন ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট নারকীয় গ্রেনেড হামলা চালিয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে সম্পূর্ণভাবে নিশ্চিহ্ন করার ষড়যন্ত্র চালায়। ২০০১ থেকে ২০০৬ সালে অপারেশন ক্লিন হার্টসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর মাধ্যমে মোট এক হাজার ২২৩ জন আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীকে ক্রস ফায়ার এবং পুলিশ হেফাজতে হত্যা করে। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ প্রতিহিংসার রাজনীতিতে বিশ্বাস করে না। আওয়ামী লীগ সরকার যেকোনো মূল্যে দেশে গণতন্ত্র, আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর। আরটিভি নিউজ।