News update
  • St Martin’s reopens, but no ships sail as overnight stays banned     |     
  • Chief Adviser directs armed forces to prepare for election security     |     
  • After rain ‘Moderate’ air quality recorded in Dhaka on Sunday     |     
  • Dealers blamed for artificial fertiliser shortage in Rangpur     |     
  • At Least 50 Dead as Caribbean Recovers from Hurricane Melissa     |     

চিকিৎসকদের জন্য বিশাল সুখবর

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক শল্যচিকিৎসা 2025-11-01, 12:10pm

4ertewr354we-90ea8bdac9ee7f830aff6fe308eb3def1761977416.jpg




প্রায় ৭ হাজার ৫০০ চিকিৎসককে সুপারনিউমারারি পদে পদোন্নতি দিতে যাচ্ছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। তবে এ প্রক্রিয়ায় বাদ পড়েছেন আওয়ামী লীগ সমর্থিত চিকিৎসক সংগঠন স্বাচিপের বহু সদস্য। 

এমনকি পদোন্নতি দিয়ে পরে সাতজন চিকিৎসকের প্রজ্ঞাপনও বাতিল করেছে মন্ত্রণালয়, যা নিয়ে উঠেছে প্রশ্ন। তবে মন্ত্রণালয়ের দাবি, বাদ পড়াদের বিরুদ্ধে নানা ধরণের অভিযোগ রয়েছে এবং কিছু পদোন্নতি ‘ভুলবশত’ হয়েছিল।

জানা গেছে, হাসপাতাল ও মেডিকেল কলেজে প্রশাসনিক জট ও পদশূন্যতা দূর করতে এবং স্থিতিশীলতা ফেরাতে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় প্রায় সাড়ে সাত হাজার চিকিৎসককে সুপারনিউমারারি পদে পদোন্নতি দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিদ্যমান পদসংখ্যার চেয়ে বেশি চিকিৎসককে পদোন্নতি দেওয়ার এই প্রক্রিয়াকেই বলা হয় সুপারনিউমারারি পদোন্নতি।

খোঁজ নিয়ে আরও জানা যায়, দীর্ঘ এক যুগেরও বেশি সময়— ২০০৯ সাল থেকে গত বছরের ৫ আগস্ট পর্যন্ত— স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ (স্বাচিপ) ও আওয়ামী লীগ–সমর্থিত চিকিৎসকেরাই স্বাস্থ্য খাতের গুরুত্বপূর্ণ পদগুলোয় প্রভাব বিস্তার করে রেখেছিলেন। 

মহাপরিচালক, অধ্যক্ষ, পরিচালক, তত্ত্বাবধায়ক থেকে শুরু করে প্রকল্প পরিচালকের পদেও ছিলেন তাদের সদস্যরা। আর বিএনপি– সমর্থিত ড্যাব, জামায়াত– সমর্থিত এনডিএফ, বামপন্থি চিকিৎসক এবং অরাজনৈতিক চিকিৎসকেরা ছিলেন অনেকটা কোণঠাসা। নিয়মিত পদোন্নতি, প্রাপ্য সুযোগ– সুবিধা ও স্বীকৃতি থেকে তারা বঞ্চিত হয়েছেন। 

সম্প্রতি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক আবু জাফর পদোন্নতির ব্যাপারে গণমাধ্যমকে জানান, ৮২টি বিষয়ে এ পদোন্নতির কাজ চলছে, যা একসঙ্গে এত বড় পরিসরে আগে কখনও হয়নি।  

স্বাস্থ্যসচিব মো. সাঈদুর রহমান গণমাধ্যমকে বলেন, কিছু চিকিৎসকের বিরুদ্ধে অভিযোগ থাকায় তাদের পদোন্নতি আটকে রাখা হয়েছে; বিষয়টি তদন্তাধীন। কারও কাগজপত্র ঠিক থেকেও যদি পদোন্নতি না হয়ে থাকে, তারা মন্ত্রণালয়ে জানাতে পারবেন।