News update
  • Intimidation or bloodshed cannot halt Bangladesh’s march to democracy     |     
  • Khaleda Zia integral to an important chapter in BD history: Yunus     |     
  • Enthusiasm marks Victory Day celebrations across Bangladesh     |     
  • Dhaka-Delhi ties deep; to be shaped by trust, dignity, mutual respect     |     
  • EU deploys election observation mission to Bangladesh     |     

স্বাধীনতা পদক: চূড়ান্ত তালিকা থেকে এম এ জি ওসমানীর নাম বাদ

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক শিল্প-কারুশিল্প 2025-03-11, 9:35pm

rtrtrt-8098ab4af3b1af7d11da03db2a3efe821741707323.jpg




জাতীয় পর্যায়ে গৌরবোজ্জ্বল ও কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতিতে চলতি বছর সাত বিশিষ্ট ব্যক্তিকে স্বাধীনতা পুরস্কার দেওয়া হচ্ছে। চূড়ান্ত তালিকায় মহান মুক্তিযুদ্ধের প্রধান সেনাপতি এম এ জি ওসমানীর নাম নেই। যদিও কয়েকদিন আগে সরকারি সূত্রগুলো জানিয়েছিল এবার স্বাধীনতা পুরস্কারের তালিকায় এম এ জি ওসমানীর নাম আছে।

এ বিষয়ে গণমাধ্যমকে মন্ত্রিপরিষদ সচিব শেখ আব্দুর রশীদ বলেন, স্বাধীনতা পুরস্কারের জন্য এম এ জি ওসমানীর নাম আলোচনা হয়েছিল। কিন্তু তিনি ১৯৮৫ সালে স্বাধীনতা পুরস্কার পেয়েছিলেন। দ্বিতীয়বার কাউকে এই পুরস্কার দেওয়া হয় না। এ জন্য চূড়ান্ত তালিকায় তার নাম রাখা হয়নি।

জানা গেছে, ১৯৮৫ সালে একজন ব্যক্তিকে জাতীয় জীবনে তার অসাধারণ অবদানের জন্য স্বাধীনতা পুরস্কার সম্মাননায় ভূষিত করা হয়। তাকে প্রদান করা হয় মরণোত্তর সম্মাননা। সেই ব্যক্তি হলেন মহান মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক জেনারেল মুহাম্মদ আতাউল গণি ওসমানী (অব.)। এবার স্বাধীনতা পুরস্কারের প্রথম তালিকায় ভুল করে তার নাম এসেছিল।    

মঙ্গলবার (১১ মার্চ) এক প্রজ্ঞাপনে এবারের পুরস্কারের জন্য মনোনীতদের নাম ঘোষণা করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।

তালিকায় সাতজনের নাম স্থান পেয়েছে। তারা হলেন- বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে অধ্যাপক জামাল নজরুল ইসলাম (মরণোত্তর), সাহিত্যে মীর আবদুস শুকুর আল মাহমুদ (মরণোত্তর), সংস্কৃতিতে নভেরা আহমেদ (মরণোত্তর), সমাজসেবায় স্যার ফজলে হাসান আবেদ (মরণোত্তর), মুক্তিযুদ্ধ ও সংস্কৃতিতে মোহাম্মদ মাহবুবুল হক খান ওরফে আজম খান (মরণোত্তর), শিক্ষা ও গবেষণায় বদরুদ্দীন মোহাম্মদ উমর এবং প্রতিবাদী তারুণ্যের প্রতীক হিসেবে আবরার ফাহাদ (মরণোত্তর) এবারের স্বাধীনতা পুরস্কার পাচ্ছেন।

এবারের তালিকার সাতজনের মধ্যে ছয়জনই মরণোত্তর এ সম্মাননা পাচ্ছেন। কেবল বদরুদ্দীন মোহাম্মদ উমর জীবদ্দশায় এ পুরস্কারের জন্য মনোনীত হয়েছেন। তবে তিনি পুরস্কার গ্রহণ করবেন না বলে আগেই এক বিবৃতির মাধ্যমে জানিয়েছিলেন। এ ছাড়া ‘প্রতিবাদী তারুণ্য’ ক্যাটাগরিটি এবার নতুন করে যুক্ত হয়েছে।

উল্লেখ্য, স্বাধীনতা পুরস্কার দেশের সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা। ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে সরকার ১৯৭৭ সাল থেকে প্রতি বছর এ পুরস্কার দিয়ে আসছে।

পুরস্কারপ্রাপ্ত ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে ১৮ ক্যারেট মানের পঞ্চাশ গ্রাম স্বর্ণের পদক, পদকের একটি রেপ্লিকা, ৩ লাখ টাকা ও একটি সম্মাননাপত্র দেওয়া হয়।আরটিভি/