News update
  • Significant success in taming polythene, air, noise pollution     |     
  • Investigation Ordered into the Destruction of Lalmai Hills      |     
  • Rooted into soil, Zia’s politics is for dignity, prosperity     |     
  • Night clash Between students of DU and seven colleges     |     
  • Feni Trauma Centre non-functional for two decades     |     

তালেবান নেতাদের মাথার জন্য পুরস্কার ঘোষণার হুমকি মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক সংঘাত 2025-01-26, 10:19am

fasdasdasd-7338ac28a5e7ed45b4858a38f2d6115c1737865146.jpg




আগে যা মনে করা হতো তার চাইতে বেশি মার্কিন নাগরিক আফগানিস্তানে তালেবানদের হাতে বন্দি রয়েছে, এমন ধারণা থেকে দেশটির শীর্ষ নেতাদের প্রতি কঠোর হুঁশিয়ারি দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও। তিনি হুমকি দিয়েছেন, তালেবান নেতাদের মাথার বিনিময়ে প্রয়োজনে পুরস্কার ঘোষণা করা হবে। খবর এএফপির।

সাবেক প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের অনুগত প্রশাসনের সিদ্ধান্ত অনুসারে আফগানিস্তানে তালেবান সরকারের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বন্দি বিনিময় করার একদিন পরেই মার্কো রুবিও তালেবানদের প্রতি এই হুমকি দিলেন। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ভাষার সঙ্গে মিল রেখে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এই প্রচ্ছন্ন হুমকি দিতে গিয়ে রুবিও লেখেন, ‘এইমাত্র শুনতে পেলাম প্রতিবেদনে যা প্রকাশ হয়েছে, তার চাইতে আরও বেশি মার্কিন নাগরিক তালেবানদের হাতে বন্দি রয়েছে।’

২০১১ সালে মার্কিন বাহিনীর হাতে শীর্ষ আল-কায়েদা নেতা ওসামা বিন লাদেনের মৃত্যুর সূত্র ধরে মার্কো রুবিও বলেন, ‘এটা সত্য যে আমরা খুব দ্রুত শীর্ষ তালেবান নেতাদের জন্য বেশ বড় ধরনের পুরস্কার ঘোষণা করতে যাচ্ছি। এক্ষেত্রে বিন লাদেনের মাথার চাইতেও এই পুরস্কারের অঙ্কটা বেশি হতে পারে।’

মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অবশ্য আফগানিস্তানে আরও যে বন্দি রয়েছে, তাদের সম্পর্কে বিস্তারিত কিছু বলেননি।

সম্প্রতি বাইডেন প্রশাসনের সঙ্গে চুক্তি অনুসারে তালেবানরা রায়ান করবেট নামে এক মার্কিন নাগরিকতে মুক্তি দেয়। ২০২২ সালের আগস্টে আফগানিস্তানে পরিবার নিয়ে বসবাস করার সময় করবেটকে বন্দি করা হয়। এ ছাড়া উইলিয়াম ম্যাককেন্টি নামে আরও একজন মার্কিন নাগরিককে ছেড়ে দেয় তালেবানরা।

ওই দুই মার্কিন নাগরিকদের বিনিময়ে যুক্তরাষ্ট্র ক্যালিফার্নিয়ার কারাগারে থাকা যাবজ্জীবন দণ্ড ভোগ করতে থাকা আফগান নাগরিক খান মোহাম্মদকে মুক্ত করে দেয়। খান মোহাম্মদের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে হেরোইন ও আফিম পাচারের অভিযোগ ছিল। এ ছাড়া আফগানিস্তানে মার্কিন সৈন্য হত্যার জন্য রকেট সংগ্রহের অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে।

২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলার পরপর ওসামা বিন লাদেনকে ধরতে অথবা হত্যা করতে আড়াই কোটি ডলার পুরস্কার ঘোষণা করেছিল যুক্তরাষ্ট্র। পরে কংগ্রেসে এই পুরস্কারের পরিমাণ বাড়িয়ে পাঁচ কোটি ডলার করা হয়।  তবে পাকিস্তানে চালানো এক মার্কিন অভিযানে বিন লাদেনকে হত্যা করা হলেও কেউ পুরস্কার সংগ্রহের চেষ্টা করেনি।