News update
  • Mugging money using Dr. Yunus’ name and Facebook platform     |     
  • WHO Calls for Immediate Rollout of HIV Prevention Jab     |     
  • Rooppur NPP’s Digital Operator Asst in Russia starts trial      |     
  • Israeli strikes kill 43, including children, in Gaza     |     
  • WFP Deputy Chief Warns of Deepening Crisis in Gaza     |     

খাদ্যে বিষক্রিয়া: কী করবেন জেনে নিন

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক স্বাস্থ্য 2024-07-24, 12:32am

rtrtwtwrw-ea8d8d8991e98b57b6f739bd2d2768d71721759544.jpg




বাইরের অপুষ্টিকর কিংবা ভাজাপোড়া খাবার খাওয়ার কারণে ফুড পয়জনিং (খাদ্যে বিষক্রিয়া) হতে পারে। ক্ষতিকর জীবাণু বা ব্যাকটেরিয়া পেটে প্রবেশ করলে এ সমস্যা দেখা দেয়। এর সঠিক চিকিৎসা না করলে তাৎক্ষনিক সমস্যা বেড়ে যেতে পারে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, ই-কোলি, সালমোনেলার ও নোরোভাইরাসের মতো ব্যাকটেরিয়ার কারণে ঘটে ফুড পয়জনিং। তাপমাত্রা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ই-কোলির মতো ব্যাকটেরিয়া সবচেয়ে দ্রুত বৃদ্ধি পায়। ফলে বাইরে দীর্ঘক্ষণ রাখা খাবার খাওয়ার কারণে বিষক্রিয়ার ঝুঁকি বাড়ে।

লক্ষণগুলো জেনে নিন-

খাদ্যে বিষক্রিয়ার লক্ষণগুলো ব্যক্তিভেদে পরিবর্তিত হতে পারে। তবে বেশির ভাগ মানুষ এ ক্ষেত্রে বেশ অসুস্থতা বা বমি বমি ভাব অনুভব করেন। এমনকি বমি করেন। এর সঙ্গে ডায়রিয়া, পেট ফাঁপার সমস্যাও দেখা দিতে পারে। এর পাশাপাশি খুব জ্বর, পেশিতে ব্যথা বা ঠান্ডা লাগার মতো লক্ষণ দেখা দিতে পারে।

দূষিত খাবার খাওয়ার কয়েক ঘণ্টা বা কয়েক দিনের মধ্যে খাদ্য বিষক্রিয়ার লক্ষণগুলো শরীরে দেখা দিতে পারে। বিরল ক্ষেত্রে, উপসর্গ দেখা দিতে কয়েক সপ্তাহ সময় লাগতে পারে।

প্রতিরোধে করণীয়–

১. মাছ-মাংস রান্না করার সময় খেয়াল রাখতে হবে, সেগুলো যেন কাঁচা না থাকে। কম সেদ্ধ বা কাঁচা মাংসে ক্ষতিকর জীবাণু থাকতে পারে। যেমন: ক্যাম্পাইলোব্যাক্টর, সালমোনেলা, ই-কোলাই বা ইয়ারসিনিয়া। তাই ভালোভাবে মাছ-মাংস সেদ্ধ করে খেতে হবে।

২. মাংস ও উচ্ছিষ্ট খাবার সংরক্ষণের সময় সেগুলো সঠিকভাবে সংরক্ষণ করুন। এ ক্ষেত্রে নিশ্চিত করুন, রান্নার ৯০ মিনিটের মধ্যে মাংস, আলু বা পাস্তার পদ (যেগুলো দ্রুত খারাপ হয়ে যায়) ফ্রিজে রাখার। এক খাবার ফ্রিজে দুদিনের বেশি রেখে খাবেন না।

৩. খাবার পর্যাপ্ত ঠান্ডা রাখতে ফ্রিজ সবসময় ৫সি (৪১ ডিগ্রি ফারেনহাইট) বা তার নিচে সেট করা আছে কি না, তা পরীক্ষা করুন।

৪. ফ্রিজ যাতে বেশি ভরে না যায় তা নিশ্চিত করুন। ফ্রিজ খুব বেশি ভরা থাকলে বাতাস সঠিকভাবে সঞ্চালন করতে পারে না ও খাবার সঠিকভাবে ঠান্ডা হতে পারে না।

৫. কাঁচা মাংস, সামুদ্রিক খাবার, ডিম ও দুগ্ধজাত খাবারে থাকা জীবাণু রান্নাঘরের অন্যান্য খাবারেও ছড়িয়ে পড়তে পারে। এ জন্য এগুলো আলাদা রাখুন। এগুলো ধরার পরপরই হাত ভালোভাবে ধুয়ে নিন সাবানপানি দিয়ে।

৬. খাবারের আগে ও পরে ভালোভাবে হাত ধোয়ার চেষ্টা করুন। বাইরে থাকাকালীন অ্যালকোহল-ভিত্তিক হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহার করুন। স্যানিটাইজাররে অন্তত ৬০ শতাংশ অ্যালকোহল থাকতে হবে।