News update
  • NCP Khulna Chief Critically Shot Amid Rising Political Violence     |     
  • Indian MP Warns Bangladesh Faces Rising Lawlessness     |     
  • Law and Order Must Be Ensured Ahead of Polls: Prof Yunus     |     
  • Tough times ahead, everyone must remain united: Tarique Rahman     |     
  • Sirajganj’s luxuriant mustard fields bloom as an oasis of gold     |     

হিন্দুস্তান টাইমসের রিপোর্ট: ভারতে থাকার সময় ফুরিয়ে আসছে শেখ হাসিনার

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক কুটনীতি 2024-08-25, 7:39am

1b8c902fdab27196a2e61d7f55ea9279e12821ff8110dfde-d6c1298bea47440d618907172244cbea1724549965.jpg




ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমস জানিয়েছে, যেহেতু হাসিনার লাল পাসপোর্ট বাতিল করা হয়েছে; তাই (নিয়ম অনুযায়ী) তার ভারতে অবস্থানের সময় ফুরিয়ে আসছে। কারণ ভারতীয় ভিসা নীতি অনুযায়ী কূটনৈতিক (লাল) বা অফিসিয়াল পাসপোর্টধারী বাংলাদেশি নাগরিকরা ভারতে ভিসা ছাড়াই প্রবেশ করতে পারবেন। তবে তা ৪৫ দিনের জন্য।

তার মানে সর্বোচ্চ ৪৫ দিন সেখানে অবস্থান করতে পারবেন হাসিনা। শনিবার (২৪ আগস্ট) হাসিনার ভারতে অবস্থানের ২০ দিন পূর্ণ হয়েছে; এই হিসাবে আইনগতভাবে তার ভারতে থাকার সময় ফুরিয়ে আসছে।

বাংলাদেশের দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকার খবরে বলা হয়েছে, পদত্যাগ করে হাসিনা যখন ভারতে যান তখন তার কাছে লাল পাসপোর্ট ছাড়া সাধারণ পাসপোর্ট ছিল না।

এর আগে বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নিরাপত্তা সেবা বিভাগ শেখ হাসিনা, তার উপদেষ্টা, সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সদস্য এবং সদ্যবিলুপ্ত দ্বাদশ জাতীয় সংসদের (সংসদ) সব সদস্য এবং তাদের স্ত্রীদের কূটনৈতিক পাসপোর্ট বাতিল করে। বৃহস্পতিবার (২২ আগস্ট) এই সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। 

তাদের মধ্যে যারা সাধারণ পাসপোর্টের জন্য আবেদন করবেন, অন্তত দুটি তদন্ত সংস্থার প্রতিবেদনের ভিত্তিতে তাদের পাসপোর্ট দেয়া হতে পারে।

হিন্দুস্তান টাইমসের খবরে আরও বলা হয়েছে, কূটনৈতিক পাসপোর্ট বাতিল হওয়ায় শেখ হাসিনার ভারত থেকে বাংলাদেশে প্রত্যর্পণের ঝুঁকি বেড়ে গেছে। হাসিনার বিরুদ্ধে এখন পর্যন্ত ৫১টি মামলা করা হয়েছে। যার মধ্যে ৪২টি হত্যা মামলা। এসব মামলায় তার বিরুদ্ধে বিচার শুরু হতে পারে।

হাসিনার প্রত্যর্পণ বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে ২০১৩ সালের প্রত্যর্পণ চুক্তির আইনি কাঠামোর আওতায় পড়বে। যা ২০১৬ সালে সংশোধিত হয়েছিল। এতে বলা হয়, কারও বিরুদ্ধে করা অভিযোগ যদি রাজনৈতিক বিবেচনায় হয় তবে তাকে প্রত্যর্পণ বা ফেরত নিতে অস্বীকৃতি জানানো যাবে। কিন্তু হত্যা মামলার মতো অভিযোগ থাকলে তা রাজনৈতিক বিবেচনার আওতায় পড়বে না।

তবে আরেকটি কারণে প্রত্যর্পণ বা ফেরত দিতে অস্বীকার করা যেতে পারে, তা যদি ন্যায়বিচারের স্বার্থে ও সরল বিশ্বাসে করা না হয়। বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা (বিএসএস) এমনটাই জানিয়েছে রিপোর্টে। সূত্র: হিন্দুস্তান টাইমস