News update
  • 30 injured, bogies derailed as two trains collide in Gazipur     |     
  • 20 killed in mountain bus accident in Pakistan     |     
  • 70% of envir journalists report attacks, threats, pressure: UN     |     
  • Dhaka air ‘unhealthy’ Friday morning     |     
  • Arakan Army frees 12 Bangladeshi fishermen     |     

‘মূল স্বার্থে’ কিউবার প্রতি সমর্থনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক কৌশলগত 2022-11-26, 9:13am

09410000-0a00-0242-020f-08dacf024c36_w408_r1_s-0ce65cce9da0b8f4d3649f790bbe86d81669432396.jpg




চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং এবং কিউবার প্রেসিডেন্ট শুক্রবার তাদের সতীর্থ কমিউনিস্ট রাষ্ট্রগুলোর “মূল স্বার্থের” বিষয়ে পারস্পরিক সমর্থনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। এরপর তারা বেইজিং-এর প্রত্যক্ষ কূটনীতিতে ফিরে আসার প্রশংসা করেন।

চীন সাধারণত তাদের অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক উন্নয়ন লক্ষ্যের প্রতিরক্ষামূলক পদক্ষেপকে, এবং সেই সাথে তাদের দাবিকৃত অঞ্চল বিশেষ করে স্বশাসিত তাইওয়ানের ওপর তাদের নিয়ন্ত্রণকে মূল স্বার্থ হিসেবে সংজ্ঞায়িত করে থাকে।

ডিয়াজ-ক্যানেলের সফর মহামারী চলাকালীন এই জাতীয় বিনিময় কার্যত বন্ধ থাকার পরে কীভাবে চীন ব্যক্তি পর্যায়ের এমন কূটনৈতিক পদক্ষেপ দ্রুত শুরু করার চেষ্টা করছে তার একটি লক্ষণ।

শি জিনপিং, যিনি চীনে ক্ষমতাসীন কমিউনিস্ট পার্টির নেতা, নিজেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য ক্ষমতায় থাকার অনুমতি দেয়ার জন্য ক্ষমতাসীন থাকার মেয়াদের সীমা বাদ দিয়েছে। এই মাসের শুরুতে তিনি বেইজিং-এ জার্মানির চ্যান্সেলর ওলাফ শোলজের সাথে সাক্ষাৎ করেছেন, তারপর ইন্দোনেশিয়ায় ২০টি নেতৃত্বস্থানীয় অর্থনীতির দলের বৈঠকে এবং থাইল্যান্ডে এশিয়া প্যাসিফিক ইকোনমিক কো-অপারেশন ফোরামে যোগ দিয়েছিলেন।

ডিয়াজ-ক্যানেল মস্কো সফরের পরে চীনে পৌঁছেছেন। সেখানে তিনি এবং রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন নিষেধাজ্ঞা-আক্রান্ত তাদের দেশগুলোর মধ্যে “ঐতিহ্যগত বন্ধুত্ব”কে স্বাগত জানিয়েছেন।

সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর চীন এবং কিউবার সম্পর্ক ঘনিষ্ঠ হয়ে ওঠে, ঠিক যেমনটা চীন এবং রাশিয়ার মধ্যে ধীরে ধীরে উষ্ণ সম্পর্ক স্থাপিত হয়। মূলত যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন উদার গণতান্ত্রিক বৈশ্বিক ব্যবস্থার বিরোধিতা করে এ সম্পর্কগুলো স্থাপিত হয়।

প্রধান তেল উৎপাদনকারী দেশ কলম্বিয়ার পরে চীন হলো কিউবার দ্বিতীয় বৃহত্তম ব্যবসায়িক অংশীদার। দ্বীপরাষ্ট্রটির ক্ষয়িষ্ণু অবকাঠামো উন্নত করার জন্য বাস, রেল ইঞ্জিন এবং অন্যান্য সরঞ্জাম সরবরাহ করেছে। চীনা সংস্থাগুলো কিউবায় খনিজ উত্তোলনেও বিনিয়োগ করেছে তবে তা সীমিত আকারে। তথ্য সূত্র ভয়েস অফ আমেরিকা বাংলা।