News update
  • Chief Adviser Dr Yunus pays homage to martyred intellectuals     |     
  • Martyred Intellectuals Day: A Nation’s Loss and Resolve     |     
  • EC seeks enhanced security for CEC, ECs, election officials     |     
  • Humanoid robots take center stage at Silicon Valley summit, but skepticism remains     |     
  • ‘Unhealthy’ air quality was recorded in Dhaka on Sunday     |     

অবন্তিকার আত্মহত্যা: দ্বীন ইসলাম ও আম্মান রিমান্ডে

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক ক্যাম্পাস 2024-03-18, 1:17pm

fhdfgsgd-a52130e3bb4b78d2ed897e37446816ad1710746226.jpg




জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের শিক্ষার্থী ফাইরুজ অবন্তিকার আত্মহত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার শিক্ষক ও সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলাম এবং সহপাঠী আম্মান সিদ্দিকীর রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।

সোমবার (১৮ মার্চ) ১১ টার দিকে অভিযুক্ত এ দুজনকে কুমিল্লা চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে তোলার পর রিমান্ড আবেদন করে পুলিশ। আবেদনের প্রেক্ষিতে রিমান্ড মঞ্জুর করেন সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আবু বক্কর সিদ্দিক। সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলামের একদিনের এবং শিক্ষার্থী আম্মান সিদ্দিকীর দুইদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করা হয়েছে।

রোববার রাতে কুমিল্লা জেলা পুলিশের একটি দল ডিএমপির কাছ থেকে এই দুই ছাত্র-শিক্ষককে কুমিল্লায় নিয়ে আসে।

এর আগে গত শনিবার (১৬ মার্চ) রাতে মেয়ের আত্মহত্যায় প্ররোচনার অভিযোগে দ্বীন ইসলাম ও আইন বিভাগের শিক্ষার্থী আম্মান সিদ্দিকীকে আসামি করে মামলা করেন অবন্তিকার মা তাহমিনা শবনম।

গত শুক্রবার রাতে কুমিল্লায় নিজ বাসায় আত্মহত্যা করেন অবন্তিকা। এর কিছুক্ষণ আগে নিজের মৃত্যুর জন্য সাবেক সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলাম ও সহপাঠী আম্মানকে দায়ী করে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেন তিনি। এরপর দায়ীদের বিচারের দাবিতে আন্দোলন শুরু হয় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়।

ঘটনার পর দ্বীন ইসলাম ও আম্মান সিদ্দিকীকে সাময়িক বরখাস্ত করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। এরপর শনিবার তাদেরকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

রোববার ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে অতিরিক্ত কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস) খ. মহিদ উদ্দিন বলেন, আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগের খণ্ডিত অংশের সত্যতা হয়তো আছে। যা প্রকাশিত হয়েছে সব মিলেছে, তা নয়।

প্রাথমিকভাবে অভিযোগের সত্যতা আছে বলে মনে হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, নানা ঘটনায় অবন্তিকা মানসিকভাবে বিপর্যস্ত ছিল। যাদের জড়িত থাকার প্রমাণ পাওয়া যাবে, তাদের আইনের আওতায় আনা হবে। তথ্য সূত্র আরটিভি নিউজ।