News update
  • Nations finalize historic pandemic deal after 3 yrs of talks     |     
  • NCP May Boycott Polls Without Major Reforms: Nahid      |     
  • Yunus Named in TIME’s 100 Most Influential     |     
  • BNP Urges US to Keep Bangladesh Tariffs Fair     |     
  • BB Seeks Detailed List of Wilful Defaulters with Identities     |     

নাহিদ রানার দুর্দান্ত বোলিংয়ে ব্যাক টু ব্যাক জয় রংপুরের

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক ক্রিকেট 2024-12-31, 8:45pm

image-306729-1735655609-11fddf863440c2f7fc3f753b95fb49681735656338.jpg




ঢাকা ক্যাপিটালসকে হারিয়ে বিপিএলের ১১তম আসরে শুভসূচনা করেছে গ্লোবাল সুপার লিগের চ্যাম্পিয়ন দল রংপুর রাইডার্স। সেই ধারাবাহিকতা বজায় রেখেছে নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচেও। সিলেটকে ৩৪ রানে হারিয়ে টুর্নামেন্টে ব্যাক টু ব্যাক জয় পেয়েছে বসুন্ধরা গ্রুপের দলটি। চার উইকেট তুলে নিয়ে এই জয়ের অন্যতম নায়ক নাহিদ রানা।

মঙ্গলবার (৩১ ডিসেম্বর) আগে ব্যাট করে সিলেটকে ১৫৬ রানের লক্ষ্য দিয়েছিল রংপুর। জবাব দিতে নেমে নির্ধারিত ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে ১২১ রান তুলতে পারে সিলেট। এতে ৩৪ রানের জয় পায় রংপুর রাইডার্স।

চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুটা ভালো করতে পারেনি সিলেট। ৩ বলে ২ রান করে দ্বিতীয় ওভারেই সাজঘরে ফেরেন জর্জি মানজি। তিনে ব্যাট করতে নেমে ইনিংস বড় করতে পারেননি জাকির হাসানও। ১২ বলে ১৮ রান করে বোল্ড আউট হন এই বাঁহাতি ওপেনার।

এদিন ব্যাট হাতে আলো ছড়াতে পারেননি পল স্ট্রালিংও। ৫ বলে ৬ রান করে এই আইরিশ ব্যাটার আউট হলে ৪৩ রানে ৩ উইকেট হারায় সিলেট। তবে জাকের আলীকে সঙ্গে নিয়ে দলের হাল ধরেন ওপেনার রনি তালুকদার। দুজনের ব্যাটে জয়ের স্বপ্ন দেখতে থাকে সিলেট।

কিন্তু ১৫তম ওভারে রনি তালুকদারকে বোল্ড করেন খুশদিল শাহ। এর আগে ৩৬ বলে ৪১ রান করেন রনি। পরের বলে আরিফুল হককে ডাক আউট করে রংপুরকে খেলায় ফেরান খুশদিল শাহ। তবে এক প্রান্ত আগলে রেখে লড়াই করতে থাকেন জাকের আলী। তবে ১৬তম ওভারে দ্বিতীয় বলে ২৪ রান করে এই উইকেটরক্ষক ব্যাটারকে ফিরিয়ে উল্লাস শুরু করে পেসার নাহিদ রান।

এরপর তানজিম হাসান সাকিব (৩), নাহিদুজ্জামান (১) এবং শিনওয়ারি ৮ রান করে আউট হন। শেষ পর্যন্ত রিস টপলি ৫ রানে এবং আল আমিন ৩ রানে অপরাজিত থাকলেও নির্ধারিত ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে ১২১ রান তুলতে পারে সিলেট। এতে ৩৪ রানের জয় পায় সোহান-মাহেদীরা।

রংপুর রাইডার্সের হয়ে সর্বোচ্চ ৪ উইকেট শিকার করেন নাহিদরা। এ ছাড়াও খুশদিল শাহ ও সাইফউদ্দিন দুটি করে উইকেট নেন। আর এক উইকেট নেন কামরুল হাসান।

এর আগে টস জিতে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা ভালো করতে পারেনি রংপুর। ৭ বলে ৬ রান করে সাজঘরে ফেরেন ইংলিশ ওপেনার অ্যালেক্স হেলস। ৭ বলে ৪ রান করে তাকে সঙ্গে দেন সাইফ হাসান।

এদিন ব্যাট হাতে আলো ছড়াতে পারেননি আরেক ওপেনার স্টিভেন টেইলর। ১৫ বলে ১২ রান করেন তিনি। তবে ইফতেখার আহমেদকে সঙ্গে নিয়ে দলের হাল ধরার চেষ্টা করেন খুশদিল শাহ। কিন্তু ইনিংস বড় করতে পারেননি তিনি। ১৬ বলে ২১ রান করে বাউন্ডারি লাইনে কাটা পড়েন এই পাক অলরাউন্ডার।

ষষ্ঠ উইকেপ ইফতেখারকে সঙ্গ দেন নুরুল হাসান সোহান। দুজনের ব্যাটে ভর করে ১৬তম ওভারে ১০০ রানের কোটা পার করে রংপুর। ১৯তম ওভারের প্রথম বলে বাউন্ডারি লাইনে দুর্দান্ত ক্যাচ ধরে সোহানকে সাজঘরে ফেরান আরিফুল ইসলাম। ২৪ বলে ৪১ রান করেন তিনি। এরপর পিচে এসে বলে বলে বাউন্ডারি মারতে থাকেন শেখ মাহেদী।

শেষ দিকে মাহেদী ৮ বলে ১৬ রান করে আউট হলেও ইফতেখারের ২৪ বলের অপরাজিত ৪২ রানে ভর করে ১৫৫ রানের চ্যালেঞ্জিং পুঁজি পেয়েছিল রংপুর। আরটিভি