News update
  • Alamdanga’s disabled Zahurul sees the world through his hands     |     
  • Touhid dismisses Indian media reports linking Dhaka for Delhi blast     |     
  • IOM, HCI partner to combat human trafficking in Rohingya camps     |     
  • Gold price goes up again in Bangladesh     |     
  • Suicide bomber targets Islamabad court, killing 12 people, wounding 27     |     

২০২৪ সালে কূটনৈতিক চ্যালেঞ্জ নিয়ে যা বললেন পররাষ্ট্র সচিব

গ্রীণওয়াচ ডেক্স খবর 2024-01-02, 8:24am

ezgif-4-7e37864577-ba814047c80d9bdea57b3649d4c2348d1704177828.jpg




পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন বলেছেন, আমাদের অনেক চ্যালেঞ্জ আছে কিন্তু এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে ওভারকাম করা যাবে। আন্তর্জাতিক বন্ধুদের সঙ্গে অভ্যন্তরীণ ইস্যুগুলো সমন্বয় করতে পারলে চ্যালেঞ্জগুলো আমরা কাটিয়ে উঠতে পারব।

সোমবার (১ জানুয়ারি) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।

২০২৪ সালে অর্থাৎ নতুন বছরে কূটনৈতিক চ্যালেঞ্জ প্রসঙ্গে পররাষ্ট্র সচিব বলেন, অনেক দেশের সঙ্গে আমাদের সম্পর্কের মাত্রা তা নতুন পর্যায়ে নিতে চাই। যেমন বাণিজ্য ও বিনিয়োগের ধারাবাহিকতায় বিভিন্ন দেশের সঙ্গে কম্প্রিহেনসিভ পার্টনারশিপ, কৌশলগত অংশীদারত্ব এবং ইপিএ বা অগ্রাধিকারমূলক বাণিজ্য চুক্তি ইত্যাদি বিশেষ অ্যারেঞ্জমেন্টে যেতে হবে। এটাই বড় চ্যালেঞ্জ।

মাসুদ বিন মোমেন বলেন, ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শ্রমখাতের কিছু বিষয় রয়ে গেছে। যা নিয়ে গত কয়েক বছর ধরে কাজ হচ্ছে। এ বিষয়ে আরও সিরিয়াসলি কাজ করতে চাই। শ্রম বিষয়ে আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে যে রোডম্যাপ আছে তা যেন অভ্যন্তরীণভাবে বাস্তবায়ন করতে পারি সেই চেষ্টা করব। এতে বাণিজ্য নিয়ে যেসব ধারণামূলক কথাবার্তা চলছে তা প্রতিহত করা যাবে।

তিনি বলেন, শ্রমিকদের চাওয়া-পাওয়ার বিষয়ে আমরা যথেষ্ট সতর্ক আছি। শিশুশ্রম নিয়ে পদক্ষেপ নিয়েছি, আরও নিতে হবে। এর সঙ্গে নির্বাচনের সম্পর্ক নেই।

বিদেশে কর্মীদের কর্মসংস্থান এবং রেমিট্যান্স প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্র সচিব বলেন, রেমিট্যান্স ইস্যুতে আরও নতুন নতুন বাজার সৃষ্টি করতে হবে। দক্ষ জনশক্তি গড়তে হবে এবং বিদেশি শ্রমবাজার নিয়ে যেসব সমস্যা আছে তার সমাধান করতে হবে। চাই দক্ষ কর্মী বিদেশে যাক, যাতে সংখ্যায় কম কর্মী বিদেশে গেলেও দেশে বেশি রেমিট্যান্স আসে।

পররাষ্ট্র সচিব বলেন, একদম বিপদে পড়ে গেছি তা কিন্তু নয়। আমাদের আরও সাবধানে চলতে হবে। যদি বিচক্ষণ সামষ্টিক অর্থনৈতিক নীতি অনুসরণ করি, তাহলে শঙ্কার খুব একটা কারণ নেই।

তিনি আরও বলেন, অনেক সময় কিছু শঙ্কা নিজেরাই তৈরি করি। অনেক সময়ে দেখি যে বাজারে একদিনের মধ্যে আলু বা কাঁচা মরিচের দাম দ্বিগুণ হয়ে গেছে। যখন চাহিদা অসম্ভব বেড়ে যায়, যোগান একই ধরনের থাকে তখন দাম দ্বিগুণ হতে পারে। কিন্তু আমরা কি একদিনে আলু বা কাঁচা মরিচ খাওয়া দ্বিগুণ করেছি? নিশ্চয়ই করিনি।

মাসুদ বিন মোমেন বলেন, নতুন সরকার আসার পরে সামষ্টিক অর্থনীতির যে বিষয়গুলো আছে, স্থিতিশীলতার ইস্যুগুলো আছে যেমন মূল্যস্ফীতি, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ও মুদ্রা বিনিময় হার নিয়ে নানা ধরনের জল্পনা-কল্পনা রয়েছে। নতুন সরকার আসার পর যিনি অর্থমন্ত্রী হবেন তিনি গভীরভাবে সেগুলো দেখবেন। তথ্য সূত্র আরটিভি নিউজ।