News update
  • Bumper harvest of Jujube in Ramu Upazila     |     
  • Govt urged to offer scholarships to Palestinian students     |     
  • Caretaker Govt Review Hearing on Supreme Court Cause List     |     
  • Bangladesh Single Window to Launch by March: Lutfey Siddiqi     |     
  • UNRWA chief: Ceasefire is the start, not the solution     |     

ঈদ সামনে রেখে বেড়েছে সব ধরনের মাংসের দাম

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক খাদ্য 2024-03-30, 1:07pm

oweuroepr-436674dc4527072db1b221c2aa62b0f31711782480.jpg




রাজধানীর কাঁচাবাজারগুলোতে সপ্তাহের ব্যবধানে বেড়েছে ব্রয়লার মুরগি, গরুরসহ সব ধরনের মাংসের দাম।

যদিও ঈদকে সামনে রেখে নিত্যপণ্যের মূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে গত ১৫ মার্চ ব্রয়লার মুরগি, গরুর মাংস, খাসির মাংস, আলুসহ ২৯টি পণ্যের খুচরা দাম নির্ধারণ করে দেয় সরকারের কৃষি বিপণন অধিদপ্তর। কিন্তু নির্ধারিত দামের চেয়ে বেশি দামেই পণ্য বিক্রি করছে ব্যবসায়ীরা।

রাজধানীর কয়েকটি বাজার ঘুরে দেখা গেছে, ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ২১০ থেকে ২২০ টাকায়, যা এক সপ্তাহ আগেও ২০০-২১০ টাকা ছিল। সোনালী মুরগি বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ৩১০ থেকে ৩৩০ টাকা, যা গত সপ্তাহে যা ছিল ৩০০ থেকে ৩১০ টাকা। দেশি মুরগি বিক্রি হচ্ছে ৬০০ থেকে ৬৫০ টাকায়, যা আগে ছিল ৫৮০ থেকে ৬০০ টাকা।

অপরদিকে এক সপ্তাহ আগে গরুর মাংস প্রতি কেজি ৭৫০ টাকায় বিক্রি হলেও এখন বিক্রি হচ্ছে ৭৮০ টাকায়। পাশাপাশি রাজধানীর বাজারগুলোতে আলুর দামও কিছুটা বেড়েছে। প্রতি কেজি আলু বিক্রি হচ্ছে ৪৫ টাকায়, যা তিন দিন আগেও ৪০ টাকা ছিল।

নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের দাম বাড়তে থাকায় হিমশিম খাচ্ছেন সীমিত ও নিম্ন আয়ের মানুষ।

রাজধানীর শান্তিনগর বাজারে কথা হয় মো. হেমায়েত হোসেনের সঙ্গে। থাকেন সেগুনবাগিচায়। আরটিভি নিউজকে তিনি বলেন, সরকার বাজার সিন্ডিকেট ভাঙার চেষ্টা করছে। কিন্তু তা পারছে না। ঈদকে সামনে রেখে মাংসসহ সব ধরণের নিত্যপণ্যের দাম বেড়েছে। বাজারে দেখেন সরকার নির্ধারিত কোনো দামেই পণ্য বিক্রি হচ্ছে না। ব্যবসায়ীরা আগের দামেই তা বিক্রি করছে।

তিনি আরও বলেন, সরকারকে বাজার তদারকি শক্তভাবে করতে হবে। নইলে যতই নিয়ম করুক, কাজের কাজ কিছু হবে না।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে মালিবাগ রেলগেট বাজারের এক মাংস বিক্রেতা বলেন, এক সপ্তাহের ব্যবধানে গরুর দাম ১০ শতাংশের বেশি বেড়েছে। অনেকে গরুর মাংস পানিতে ভিজিয়ে ওজন বাড়িয়ে বিক্রি করেন। তারা ৭৫০ টাকায় বিক্রি করতে পারেন। আমরা সেটা করি না বলে আমাদের ৭৮০ টাকায় বিক্রি করতে হয়।

প্রসঙ্গত, গত বছরের ১৪ সেপ্টেম্বর সরকার ডিম, পেঁয়াজ ও আলুর দাম নির্ধারণ করলেও সরকারি বিভিন্ন সংস্থার অভিযানেও তা কার্যকর করা যায়নি।