News update
  • WFP Deputy Chief Warns of Deepening Crisis in Gaza     |     
  • UN Warns Gaza Fuel Crisis Threatens Humanitarian Collapse     |     
  • WHO’s Saima Wazed placed on indefinite leave amid graft probe     |     
  • UNRWA Commissioner-Gen. on Gaza: 800 starving people killed     |     
  • 150,000 Rohingya flee to BD amid renewed Myanmar violence     |     

দরিদ্র দেশগুলোতে বিক্রয় হচ্ছে নিম্নমানের পণ্য

ডয়েচে ভেলে খাদ্য 2024-11-08, 11:44am

gfhfgsfqwq-d440b873767155f62c139dbc41fa9e9c1731044644.jpg




বিশ্বের বড় বড় খাদ্য ও পানীয় প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানসমূহ নিম্ন আয়ের দেশগুলোতে উচ্চ আয়ের দেশের তুলনায় কম স্বাস্থ্যকর খাবার বিক্রয় করছে বলে একটি প্রতিবেদনে প্রকাশিত হয়েছে।

অ্যাক্সেস টু নিউট্রিশন ইনিশিয়েটিভ (এটিএনআই)-এর প্রতিবেদনে নেসলে, ইউনিলিভার, পেপসিকোর পণ্যগুলোর নাম পাওয়া গেছে।

অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডে তৈরি করা একটি রেটিং পদ্ধতি ব্যবহার করে ৩০টি প্রতিষ্ঠানের পণ্যের ওপর জরিপ চালিয়ে সংস্থাটি নিম্ন আয়ের দেশগুলোতে উচ্চ আয়ের দেশের তুলনায় কম স্বাস্থ্যকর খাবার বিক্রয় করার প্রমাণ পেয়েছে। হেলথ স্টার (স্বাস্থ্যকর খাবারের) রেটিং সিস্টেমে পণ্যগুলো সবচেয়ে ভালো পণ্যের মান ৫ ও ৩.৫ এর উপরে স্কোরকে স্বাস্থ্যকর হিসাবে বিবেচনা করা হয়। তবে নিম্ন আয়ের দেশগুলোতে বহুজাতিক কোম্পানিগুলোর পোর্টফোলিও সিস্টেমে সেই খাবারের মান ১.৮ রেটিং পেয়েছে। উচ্চ আয়ের দেশগুলিতেও কিছু পণ্য পরীক্ষা করে সেগুলোর মান ২.৩ পেয়েছিল।

বার্তাসংস্থা রয়টার্সকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে এটিএনআই-এর গবেষণা পরিচালক মার্ক উইন জানান, এটা খুবই স্পষ্ট যে এই কোম্পানিগুলো বিশ্বের দরিদ্র দেশগুলোতে, যেখানে তারা বেশি সক্রিয়, সেখানে যা বিক্রয় করছে, সেগুলো স্বাস্থ্যকর পণ্য নয়।

তিনি আরো বলেন, এই দেশগুলোর সরকারদের সচেতন হওয়ার জন্য এটি একটি সতর্কবার্তা। এবারই প্রথম সূচকটি তাদের মূল্যায়নকে নিম্ন ও উচ্চ আয়ের দেশে বিভক্ত করেছে। খাদ্যের এই মানের সঙ্গে স্থূলতার সম্পর্কও রয়েছে।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুসারে, বিশ্বব্যাপী এক বিলিয়নেরও বেশি মানুষ ওবিসিটি, অর্থাৎ স্থূলতায় আক্রান্ত। বিশ্ব ব্যাংকের হিসেব অনুসারে, অতিরিক্ত ওজন বা স্থূলতায় আক্রান্ত ৭০ শতাংশ মানুষ নিম্ন ও মাধ্যম আয়ের দেশগুলোতে বসবাস করেন।

এক তারবার্তায় নেসলের এক মুখপাত্র বলেন, আমরা আমাদের আরও পুষ্টিকর খাবারের বিক্রয় বাড়ানোর পাশাপাশি মানুষকে আরো ভারসাম্যপূর্ণ খাবার গ্রহণে উৎসাহিত করতে অঙ্গীকারবদ্ধ। তবে পেপসিকোর মুখপাত্র এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে অস্বীকার করেছেন।

কোম্পানিটি গত বছর আলুর চিপসে সোডিয়ামের পরিমাণ কমাতে ও তার খাবারে গোটা শস্যের মতো উপাদান যুক্ত করার জন্য নতুন লক্ষ্য নির্ধারণ করেছিল।