News update
  • IAEA Chief Calls for Renewed Commitment to Non-Proliferation     |     
  • UN Aid Chief Warns Humanitarian Work Faces Collapse     |     
  • Arab-Islamic Summit yields limited action over Israeli strike on Doha     |     
  • National Consensus Commission term extended till October 15     |     
  • EU Helping BD prepare for free, fair elections: Envoy Miller     |     

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিকম্পের ধ্বংসস্তুপ থেকে ৬ বছর বয়সী বালক উদ্ধার

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক দূর্ঘটনা 2022-11-24, 6:03pm




ইন্দোনেশিয়ায় ভয়াবহ  এক ভূমিকম্পের ধ্বংসস্তুপের ভিতর থেকে ছয় বছর বয়সী এক বালককে উদ্ধার করা হয়েছে। কোন ধরনের খাদ্য ও পানি ছাড়া সেখানে দুদিন আটকে থাকার পর তাকে উদ্ধার করা হলো। এটি একটি অলৌকিক ঘটনা। খবর এএফপি’র।

খবরে বলা হয়, বুধবার সন্ধ্যায় ক্যামেরায় ধারণ করা নাটকীয় এ উদ্ধারের ঘটনা পশ্চিম জাভার সিয়ানজুরে আঘাত হানা সোমবারের শক্তিশালী ভূমিকম্পের কয়েকদিন পর ধ্বংসস্তুপের ভিতর থেকে জীবিতদের উদ্ধারের আশাকে পুনরুজ্জীবিত করেছে। সেখানে ভয়াবহ এ ভূমিকম্পের আঘাতে কমপক্ষে ২৭১ জন প্রাণ হারিয়েছে।

বৃহস্পতিবার ২৮ বছর বয়সী স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবক জেকসেন এএফপি’কে বলেন, ‘আমরা যখন বুঝতে পারলাম যে আজকা বেঁচে আছে, তখন আমিসহ সকলেই সেখানে কান্নায় ভেঙ্গে পড়ি।’

এমন পরিস্থিতিতে সেখানে ‘তড়িৎ গতিতে উদ্ধার অভিযান চালানো হচ্ছিল এবং এটিকে একটি ‘অলৌকিক’ ঘটনা মনে হচ্ছিল।

ভিডিওতে দেখা যায়, উদ্ধার কর্মীরা সিয়ানজুরের সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রন্ত কুজেনাং জেলার একটি ধ্বংসপ্রাপ্ত বাড়ি থেকে আজকাকে উদ্ধার করছেন। এ সময় তার পরনে নীল শার্ট ও ট্রাউজার ছিল।

এদিকে বৃহস্পতিবার এক স্বেচ্ছাসেবক এএফপি’কে জানান, আজকার উদ্ধারের কয়েক ঘণ্টা আগে তারা মা ভূমিকম্পের আঘাতে মারা যান এবং তার মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।

জেকসেন বলেন, ছেলেটিকে তার মৃত দাদির পাশে পাওয়া যায়।

তিনি বলেন, ‘বালকটিকে বাড়ির বাম দিকের একটি বিছানায় পাওয়া যায়। সেখানে তাকে বালিশের বেষ্টনীর মধ্যে রাখা হয়েছিল। তার এবং কংক্রিটের  স্ল্যাবের মধ্যে মাত্র ১০ সেন্টিমিটারের ব্যবধান ছিল। সেখানে আলো-বাতাস প্রবেশের জন্য যথেষ্ট ফাঁকা জায়গা ছিল না।

‘এমন সংকীর্ণ স্থানে সে ৪৮ ঘণ্টা বেঁচে থাকবে এমনটা আমরা আশা করিনি। তবে যদি আমরা জানতাম তাহলে আগের রাতে আমরা আরো উদ্ধার প্রচেষ্টা চালাতাম।’ তথ্য সূত্র বাসস।