News update
  • India wins ICC Champions Trophy for the third time     |     
  • Arrest warrant against 3 cops over Rampura mass killings     |     
  • CA to Visit China, Thailand, and Japan to Strengthen Global Ties     |     
  • OIC Resolution to Address Israeli Aggression Against the Palestinian People      |     
  • 1,000+ Dead in Clashes Between Syrian Forces and Assad Loyalists     |     

বিশ্বে ফেসবুক বিজ্ঞাপনের সর্বোচ্চ প্রচারসংখ্যা অর্জন করেছে ঢাকা

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি 2025-03-07, 2:30pm

45435435-47e0b81622b4c205efd83ec4baa8a9161741336217.jpg




ঢাকা বিশ্ব শহরগুলোর মধ্যে ফেসবুক বিজ্ঞাপনের সর্বোচ্চ প্রচারসংখ্যা অর্জন করেছে। সাম্প্রতিক ডেটারিপোর্টাল প্রকাশিত এক পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, ২০২৫ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে ঢাকায় ২ দশমিক ৯৯ কোটি ফেসবুক ব্যবহারকারী বিজ্ঞাপনের সংস্পর্শে এসেছে। এই সংখ্যা দিল্লি, হো চি মিন সিটি এবং ব্যাংককের মতো বিশ্বের প্রধান শহরগুলোর চেয়েও বেশি, যা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ঢাকার আধিপত্যকে তুলে ধরছে।

ফেসবুক বিজ্ঞাপনের জনপ্রিয়তার কারণ

বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, ঢাকায় ফেসবুক বিজ্ঞাপনের এই ব্যতিক্রমী প্রবৃদ্ধির পেছনে কয়েকটি প্রধান কারণ রয়েছে—

ডিজিটাল পরিকাঠামোর উন্নতি: বাংলাদেশে গত কয়েক বছরে ইন্টারনেট ব্যবহার উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। মোবাইল ইন্টারনেট ও ব্রডব্যান্ড পরিষেবার সহজলভ্যতা ফেসবুকের মতো প্ল্যাটফর্মকে আরও জনপ্রিয় করে তুলেছে।

তরুণ জনগোষ্ঠীর আধিপত্য: বাংলাদেশে বিশেষ করে ঢাকায় তরুণদের সংখ্যা তুলনামূলকভাবে বেশি, যাদের মধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের ব্যবহার ব্যাপক। ফলে বিজ্ঞাপনদাতারা এই প্ল্যাটফর্মে প্রচারণা চালাতে বেশি আগ্রহী।

ই-কমার্স ও ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের প্রসার: বাংলাদেশের ই-কমার্স খাত দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে, এবং ব্যবসায়ীরা ফেসবুককে প্রধান বিপণন মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করছেন।

বিজ্ঞাপন খরচের কার্যকারিতা: তুলনামূলক কম খরচে বেশি সংখ্যক গ্রাহকের কাছে পৌঁছানো সম্ভব হওয়ায় অনেক কোম্পানি ফেসবুক বিজ্ঞাপনের দিকে ঝুঁকছে।

ফেসবুক বিজ্ঞাপনের ক্ষেত্রে ঢাকার এই শীর্ষস্থান প্রমাণ করে যে বাংলাদেশ প্রযুক্তিগত দিক থেকে এগিয়ে যাচ্ছে এবং ডিজিটাল বিপণনের নতুন সুযোগ তৈরি হচ্ছে। তবে এর সাথে সম্ভাব্য নেতিবাচক প্রভাব সম্পর্কে অবগত ও সচেতন থাকা এবং যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন, যাতে সামাজিক ও মানসিক স্বাস্থ্য ক্ষতির শিকার না হয়। আরটিভি