News update
  • Govt reaffirms commitment to distribute school books by Jan     |     
  • Dhaka’s air turns ‘unhealthy’ on Sunday morning     |     
  • BD’s leather sector stuck at $1bn; could tap $5bn: Experts      |     
  • RU suspends ward quota reinstatement amid student protests     |     
  • Airports across Europe face disruptions due to cyberattack     |     

দ্রুততম সময়ে রিজার্ভ চুরির অর্থ ফেরত আনা হবে: সিআইডি প্রধান

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি 2025-09-21, 6:44pm

ac27b83c55647cc468701df251d1c513f87d21e59a30701d-109d5259605c06429b876b4aec056dba1758458676.jpg




সিআইডি প্রধান অতিরিক্ত আইজিপি মো. ছিবগাত উল্লাহ বলেছেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির মামলায় ফিলিপাইনের আরসিবিসি ব্যাংকের ৮১ মিলিয়ন ডলার বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করে দ্রুততম সময়ে এই অর্থ বাংলাদেশে ফেরত আনা হবে।

রোববার (২১ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর সিআইডি হেডকোয়ার্টার্সে সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন তিনি।

সিআইডি প্রধান বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংক রিজার্ভ চুরির মামলার তদন্ত শেষ পর্যায়ে। দেশি বিদেশি যারাই জড়িত সবাইকে আইনের আওতায় নিয়ে আসা হবে।

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, আদালতের মাধ্যমে সিআইডি বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির মামলায় ফিলিপাইনের আরসিবিসি ব্যাংকের ৮১ মিলিয়ন ডলার বাজেয়াপ্ত করেছে।

উল্লেখ্য, এ মামলার নথি অনুযায়ী ২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে অজ্ঞাতনামা হ্যাকাররা নিউইয়র্কের ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংকে বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাব থেকে ১০১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার চুরি করে। এর মধ্যে ৮১ মিলিয়ন ডলার ফিলিপাইনের আরসিবিসি ব্যাংকে থাকা চারটি অ্যাকাউন্টে স্থানান্তর করা হয় এবং বাকি ২০ মিলিয়ন ডলার শ্রীলঙ্কার একটি ব্যাংকে পাঠানো হয়। তবে হ্যাকারদের বানান ভুলের কারণে শ্রীলঙ্কায় ২০ মিলিয়ন ডলার স্থানান্তরের প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়। পরে বাংলাদেশ ব্যাংক ফিলিপাইন থেকে প্রায় ১৫ মিলিয়ন ডলার পুনরুদ্ধার করতে সক্ষম হয়। এ ঘটনায় বাংলাদেশ ব্যাংকের তৎকালীন উপ-পরিচালক (হিসাব ও বাজেটিং) জোবায়ের বিন হুদা ২০১৬ সালের ১৫ মার্চ মতিঝিল থানায় মামলাটি দায়ের করেন।

জানা যায়, বাকি ৮১ মিলিয়ন ডলার ফিলিপাইনের রিজাল কমার্শিয়াল ব্যাংকিং করপোরেশনের (আরসিবিসি) মাকাতি সিটির জুপিটার শাখার কয়েকটি ভুয়া হিসাবে জমা হয়। পরে ওই অর্থ বিভিন্ন ক্যাসিনোর মাধ্যমে পাচার হয়ে যায়। ঘটনাটি ইতিহাসের অন্যতম বড় সাইবার ডাকাতি হিসেবে পরিচিত। বাংলাদেশ ব্যাংক এ ঘটনায় মামলা দায়ের করে এবং ফিলিপাইনসহ বিভিন্ন দেশে তদন্ত শুরু হয়। ফিলিপাইনের আদালতে আরসিবিসি ব্যাংকের শাখা ব্যবস্থাপক মায়া ডিগুইটো মানি লন্ডারিংয়ের দায়ে দোষী সাব্যস্ত হন।