News update
  • Reported massacre at hospital in Sudan’s El Fasher leaves 460 dead     |     
  • DSE to complete IPO process within 6 months: MD     |     
  • Prof Yunus asks for simplifying reform report for people     |     
  • Forces from inside-outside may work to thwart polls: Prof Yunus     |     
  • NCC for referendum, after July Charter order promulgation     |     

কে এই ফারজানা সিথি, জানা গেল অজানা তথ্য

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক বিবিধ 2024-08-20, 12:20am

img_20240820_001945-6aad4f0946b86843d0b63bbc6504120f1724091638.jpg




‘আপনারা কি কোটার পুলিশ?’ কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় পুলিশ কর্মকর্তাদের প্রশ্ন করে বিশেষিত হয়েছিলেন অগ্নিকন্যা, কুইন, বাঘিনী ও আয়রন লেডি হিসেবে। তবে সম্প্রতি সেনাবাহিনীর এক কর্মকর্তার সঙ্গে বাগবিতণ্ডায় জড়িয়ে ফের আলোচনায় এসেছেন ফারজানা সিথি নামের এক তরুণী।

গত শুক্রবার (১৬ আগস্ট) শাহবাগ থানায় সেনাবাহিনীর এক কর্মকর্তার সঙ্গে উত্তপ্ত বাক্যব্যয়ের ভিডিও ভাইরাল হন ফারজানা সিথি। এরপর প্রশ্নে উঠে কে এই ফারজানা সিথি?

জানা গেছে, ফারজানা সিথি বাড়ি যশোর। তিনি আন্তর্জাতিক স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা ‘দ্য হাংগার প্রজেক্ট, বাংলাদেশ’এর বরগুণা সদরের সাধারণ সম্পাদক। তবে ফেসবুক প্রোফাইল থেকে তার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে কিছু জানা যায়নি। যদিও তিনি নিজেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী হিসেবে পরিচয় দেন। তবে তিনি গভর্নমেন্ট কলেজ অব অ্যাপ্লাইড হিউম্যান সাইন্স’এর ২০১৯-২০ সেশনের শিক্ষার্থী। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ফারজানা সিথিতে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সমন্বয়ক হিসেবে প্রচার করা হলেও, ১৫৮ সদস্যবিশিষ্ট সমন্বয়ক তালিকার নাম পাওয়া যায়নি।

এদিকে সেনা কর্মকর্তার সঙ্গে তার উগ্র আচরণের ভিডিও রীতিমত ট্রল ও মিম ম্যাটেরিয়ালে পরিণত হয়েছে। ফারজানা সিথির এমন ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণের সমালোচনা করতে দেখা যায় নেটিজেনদের। এরই মধ্যে সিথির ব্যক্তিগত জীবন নিয়েও শুরু হয়ে গেছে সমালোচনা। তার পোশাক, চলাফেরা ও জীবন-যাপন নিয়ে করা হচ্ছে চুলচেরা বিশ্লেষণ। তার বিভিন্ন সময়ের ছবি ও ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। বিভিন্ন নির্মাতা ও ফটোগ্রাফি হাউজের বিভিন্ন ফটোশুট ও ভিডিওগ্রাফিতে অংশ নিতে দেখা যায় ফারজানা সিথিকে।

তবে এক ভিডিও বার্তায় সেনা কর্মকর্তার সঙ্গে অশোভন আচরণের জন্য ক্ষমা চেয়েছেন ফারজানা সিথি। তিনি বলেন, সবাইকে বলছি আমার ওই দিনের ব্যবহার নিয়ে খুবই দুঃখিত। এই রকম ব্যবহার আমার কোনোভাবেই করা উচিত হয়নি। আমি বাংলাদেশ আর্মির কাছে খুবই দুঃখিত। কিন্তু সিচ্যুয়েশন, টাইমিং এবং সেখানে যে কার্যকলাপ হতে যাচ্ছিল তার ব্যাপারে আমি সচেতন ছিলাম না। আবেগে মাথা গরম করে ফেলেছিলাম বুঝতে পারিনি।

অন্যদিকে, উসকানি ও অপমানের মুখেও পেশাদারিত্ব বজায় রাখার জন্য প্রশংসায় ভাসছেন সেই সেনা কর্মকর্তা ক্যাপ্টেন আশিক। সেনাবাহিনীর প্রধানের কাছ থেকে পেলেন সম্মানসূচক ‘সেনা গৌরব পদক’। তথ্য সূত্র আরটিভি নিউজ।