News update
  • Israel Isolates Gaza, Butchers 508 Palestinians in One Week      |     
  • BNP disapproves Nat’l Const Council formation: Salahuddin     |     
  • Khaleda taken to Evercare Hospital for health check-up     |     
  • Iran Won’t Accept Forced War or Surrender: Khamenei     |     
  • Israeli strikes killed 585 people in Iran, HR group says     |     

কলকাতার সাংবাদিক ময়ূখের আহত ছবিগুলো নিয়ে যা জানা গেল

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক বিবিধ 2024-12-22, 5:35pm

img_20241222_173250-54fd19daa001a9d9a651480892386f641734867351.jpg




সম্প্রতি সামাজিক মাধ্যমে ভারতের কলকাতার ‘রিপাবলিক বাংলা’র সংবাদ উপস্থাপক ও সাংবাদিক ময়ূখ রঞ্জন ঘোষের আহত অবস্থার কিছু ছবি প্রচার করে দাবি করা হয়েছে, ছবিগুলো সাম্প্রতিক সময়ের, যা সঠিক নয়। ছবিগুলো প্রায় ৪ বছর আগের।

রোববার (২২ ডিসেম্বর) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে আন্তর্জাতিক ফ্যাক্টচেক প্রতিষ্ঠান রিউমর স্ক্যানার।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভারতের কলকাতার টেলিভিশন চ্যানেল রিপাবলিক বাংলা’র সংবাদ উপস্থাপক ও সাংবাদিক ময়ূখ রঞ্জন ঘোষের আহত অবস্থার ভাইরাল ছবিগুলো সাম্প্রতিক সময়ের নয় বরং, প্রায় ৪ বছর পূর্বের। প্রকৃতপক্ষে, ২০২১ সালের জানুয়ারিতে তার আহত হওয়ার কিছু ছবি চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে তিনি নিজের ফেসবুক পেজে পোস্ট করেন; যা বর্তমানে সাম্প্রতিক সময়ের ছবি দাবিতে ইন্টারনেটে ছড়িয়ে পড়েছে। এ বিষয়ে অনুসন্ধানের শুরুতে প্রাসঙ্গিক কি ওয়ার্ড সার্চের মাধ্যমে ময়ূখ রঞ্জন ঘোষের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে চলতি বছরের ২২ জানুয়ারি আলোচিত ছবিগুলো নিয়ে প্রকাশিত একটি পোস্ট খুঁজে পাওয়া যায়। সে সময়ে পোস্টটির ক্যাপশনে ময়ূখ রঞ্জন ঘোষ জানান, তার আহত হওয়ার এই ছবিগুলো ৩ বছর পূর্বের। অর্থাৎ, বর্তমান সময়ের হিসেবে যা প্রায় ৪ বছর পূর্বের।

সেখানে উল্লেখিত তথ্য থেকে আরও জানা যায়, আহত হওয়ার পর সেসময় তিনি কোমায় চলে গিয়েছিলেন। পরবর্তীতে ময়ূখ রঞ্জন ঘোষের ওই ফেসবুক অ্যাকাউন্টে ২০২৩ সালের ২৩ জুন আলোচিত ছবিগুলো নিয়ে প্রকাশিত অপর একটি পোস্ট খুঁজে পাওয়া যায়। সেই পোস্ট থেকে জানা যায়, ময়ূখ রঞ্জন ঘোষ ২০২১ সালের ২২ জানুয়ারি চিকিৎসা শেষে মৃত্যুর মুখ থেকে বাড়িতে ফেরেন। সেসময় তিনি ভয়াবহ দুর্ঘটনার কবলে পড়ে কোমায় চলে যান।

অর্থাৎ,ময়ূখ রঞ্জন ঘোষের প্রায় ৪ বছর পূর্বে আহত হওয়ার কিছু ছবি সাম্প্রতিক সময়ের দাবিতে ফেসবুকে প্রচার করা হয়েছে; যা বিভ্রান্তিকর।