News update
  • Biden warns Netanyahu against major Rafah offensive      |     
  • Why voters in south India more resistant to Modi’s politics     |     
  • 16th edition of Bangladesh Denim Expo kicks off in Dhaka     |     
  • Pulitzer Prizes in journalism go to NYT, W Post, AP, others     |     
  • Putin in his 5th term as president, in control than ever      |     

নেতার মৃত্যুর পরও যুক্তরাষ্ট্রে হামলা চালাতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ আল-কায়েদা: এফবিআই

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক মিডিয়া 2022-08-06, 8:32am

80200000-c0a8-0242-24ee-08da7678fdc2_w408_r1_s-4897cfd15f5ad171b10c62d1298f27501659753135.jpg




এফবিআই এর পরিচালক ক্রিস্টোফার রে বৃহস্পতিবার বলেছেন, গত সপ্তাহে আফগানিস্তানে যুক্তরাষ্ট্রের ড্রোন হামলায়, আল-কায়েদার সর্বোচ্চ নেতা নিহত হওয়া সত্ত্বেও, আল-কায়েদার পরিকল্পিত বা এদের থেকে অনুপ্রাণিত, সম্ভাব্য বৃহৎ পরিসরের হামলার বিষয়ে তিনি উদ্বিগ্ন।

সিনেট জুডিসিয়ারি কমিটিকে সাক্ষ্যপ্রদানের সময়ে রে বলেন, আল-কায়েদা ও ইসলামিক স্টেট, এবং এই গোষ্ঠী দুটোর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট গোষ্ঠিগুলো “যুক্তরাষ্ট্রে বৃহৎ পরিসরে আক্রমণ পরিচালনা করতে পারে বা কোন গোষ্ঠিকে উৎসাহিত করতে পারে।”

রবিবার সকালে কাবুলের কেন্দ্রস্থলে এক গোপন আস্তানায় চালানো হামলায়, আল-কায়েদার প্রধান আয়মান আল-জাওয়াহিরি নিহত হন। আল-জাওয়াহিরি, ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর হামলার প্রধান পরিকল্পনাকারীদের একজন।

আল-কায়েদা বা ইসলামিক স্টেট সুযোগ পেলে যুক্তরাষ্ট্রে হামলা চালাবে কি-না, এমন প্রশ্নের জবাবে রে বলেন, “ হ্যাঁ, তাতো নিশ্চয়ই।”

তবে, তিনি বলেন যে, নেতৃত্ব খর্বিত হয়ে যাওয়ায়, নিকট ভবিষ্যতে তাদের “আন্তর্জাতিক সহযোগী সৃষ্টিতে এবং পূর্ব ও পশ্চিম আফ্রিকার মত অঞ্চলগুলোতে ছোট পরিসরের হামলায়” সমর্থন যোগাতে বেশি মনোযোগ দিতে পারে।

আল-জাওয়াহিরি নিহত হওয়ার পর, জনসমক্ষে দেওয়া প্রথম বক্তব্যে রে বলেন, আল-কায়েদার প্রধানকে এমন এক গোপন আস্তানায় লুকিয়ে থাকা অবস্থায় পাওয়া গিয়েছে, যে বাসাটির মালিক হাক্কানী নেটওয়ার্কের এক ঊর্ধ্বতন সদস্য বলে অভিযোগ রয়েছে। তিনি “এতে আশ্চর্য নন বরং হতাশ” হয়েছেন।

২০১১ সালে যুক্তরাষ্ট্রের এক অভিযানে ওসামা বিন লাদেন নিহত হওয়ার পর, আল-জাওয়াহিরি আল-কায়েদার নেতৃত্বে চলে আসেন। তিনি এফবিআই এর মোস্ট ওয়ান্টেড তালিকায় ছিলেন এবং তার আটকের জন্য ২ কোটি ৫০ লক্ষ ডলারের পুরস্কার ঘোষণা করা ছিল।

অভিযানটির পর, বাইডেন প্রশাসন তালিবানের বিরুদ্ধে ২০২০ সালের চুক্তি ভঙ্গের অভিযোগ তোলে। ঐ চুক্তি অনুযায়ী তালিবান প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল যে, তারা কোন সন্ত্রাসী গোষ্ঠীকে আফগানিস্তানের ভূখণ্ড ব্যবহার করে যুক্তরাষ্ট্র বা তার মিত্রদের জন্য হুমকি হয়ে উঠতে দেবে না।

তালিবান কর্মকর্তারা বলেছেন যে, কাবুলে আল-জাওয়াহিরির বাসস্থান সম্পর্কে তারা অবগত ছিলেন না। তথ্য সূত্র ভয়েস অফ আমেরিকা বাংলা।