News update
  • BGMEA says Mirpur fire was not in formal apparel sector units     |     
  • Fire at Shialbari Mirpur, Dhaka chemical godown under control      |     
  • Khaleda admitted to Evercare for health check-ups     |     
  • Record-breaking CO₂ surge in 2024 threatens global warming: UN     |     
  • Dhaka stocks tumble as DSEX plunges 80 points     |     

বিহারে কোটা বাড়ানোর উদ্যোগ সুপ্রিম কোর্টেও খারিজ

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক মিডিয়া 2024-07-29, 3:44pm

dfgdfgsgwe-5a07cfe5c6cd1801d559419baac4edf71722246248.jpg




ভারতের বিহারে শিক্ষা ও চাকরিক্ষেত্রে ৬৫ শতাংশ কোটার নিয়ম বাতিল করে দেয়া পাটনা হাইকোর্টের রায় বহাল রেখেছেন দেশটির সুপ্রিম কোর্ট।

সোমবার (২৯ জুলাই) এনডিটিভি জানিয়েছে, গত জুনে বিহারে সরকারি চাকরি এবং শিক্ষাক্ষেত্রে জাতভিত্তিক কোটা বৃদ্ধির উদ্যোগ খারিজ করে দিয়েছিলেন পাটনা হাইকোর্ট। সেই রায়কে চ্যালেঞ্জ করে সর্বোচ্চ আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিল সরকার পক্ষ।

তবে হাইকোর্টের সিদ্ধান্তের উপর কোনো স্থগিতাদেশ দেয়নি দেশটির সুপ্রিম কোর্ট। ফলে বিহারের সংরক্ষণ আইন বাতিলের সিদ্ধান্ত আপাতত বহালই থাকলো।

জুনে পাটনা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি বিনোদ চন্দ্রনের নেতৃত্বাধীন ডিভিশন বেঞ্চ জানান, বিহারে জাতভিত্তিক কোটা ৫০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৬৫ শতাংশ করা যাবে না।

গত বছরের নভেম্বরে জাতিভিত্তিক জনসুমারির রিপোর্টের পর বিহারের বিধানসভায় বিল পেশ করে সরকারি শিক্ষাক্ষেত্র ও চাকরিতে সংরক্ষণ ৫০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৬৫ শতাংশ করা হয়।

বিহার বিধানসভায় ওই বিল পাস করানোর সময় নীতিশ কুমার ছিলেন বিহারের ‘মহাগঠবন্ধন’ সরকারের মুখ্যমন্ত্রী। নভেম্বরের শুরুর দিকে বিহার বিধানসভায় জাতগণনার দ্বিতীয় রিপোর্ট পেশের পরেই তৎকালীন জেডিইউ-আরজেডি-কংগ্রেস মন্ত্রিসভার বৈঠকে গৃহীত প্রস্তাবে কোটা বাড়ানোর বিল পেশের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছিল। 

মুখ্যমন্ত্রী নীতিশ বিধানসভার অধিবেশনে এই সিদ্ধান্ত ঘোষণা করে বলেছিলেন, পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীকে অধিকার দিতে তার সরকার বদ্ধপরিকর।

তবে গত জুনে পাটনা হাইকোর্টের তরফে জনস্বার্থ মামলায় বিহার সরকারের এই সংরক্ষণের নিয়ম খারিজ করে বলা হয়, ‘সংরক্ষণের জন্য মেধাকে সম্পূর্ণভাবে বিসর্জন দেয়া যায় না। রাজ্যে সরকারি কর্মক্ষেত্রে পিছিয়ে পড়া শ্রেণির প্রতিনিধিত্ব যথেষ্ট রয়েছে।’

আদালত আরও জানায়, সরকার সুপ্রিম কোর্টের ১৯৯২ সালের ইন্দিরা সহানির রায় মানেনি, যেখানে স্পষ্ট উল্লেখ করা হয়েছিল যেকোনো রাজ্যেই সংরক্ষণ ৫০ শতাংশের বেশি হতে পারে না।