News update
  • Dhaka seeks global pressure on Myanmar for lasting peace     |     
  • BSEC Chairman’s resignation urged to stabilise stock market     |     
  • Rain, thundershowers likely over 8 divisions: BMD     |     
  • First freight train leaves Mongla carrying molasses     |     
  • 2 dead, six hurt in Sherpur micro-autorickshaw-motorbike crash     |     

এবার কলকাতায় মমতার কার্যালয় ঘেরাও কর্মসূচি

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক মিডিয়া 2024-08-24, 2:02pm

img_20240824_140018-4c86dc34cd79165beb7d20b25721084d1724486522.jpg




ভারতের কলকাতায় আর জি কর মেডিকেল হাসপাতালে চিকিৎসক ছাত্রীকে ধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় ক্ষোভ বেড়েই চলছে রাজ্যবাসীর। সুপ্রিম কোর্টে মামলা চললেও থামছে না বিক্ষোভ। তারই মধ্যে ‘দফা এক দাবি এক, মমতার পদত্যাগ’ এই স্লোগানে আন্দোলনের জোর বাড়িয়েছে পশ্চিমবঙ্গের বিরোধী দল বিজেপি। প্রতিদিনই নানা কর্মসূচিতে পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি চলছে।

শুক্রবার (২৩ আগস্ট) স্বাস্থ্য ভবন ঘেরাও কর্মসূচির পর একইদিন বিজেপির বাংলার থানা ঘেরাও কর্মসূচি নিয়েছিল। সেখানেও পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধ্বস্তি। এমন সময় ডাক এলো রাজ্যের প্রশাসনিক ভবন নবান্ন ঘেরাও কর্মসূচির।

আগামী মঙ্গলবার (২৭ আগস্ট) নবান্ন অভিযানের ডাক দেওয়া হয়েছে। তাতে কোনো রুট বলা হয়নি। অর্থাৎ শহরের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মিছিল আসতে পারে। আর এতেই প্রশাসন নড়েচড়ে বসেছে।

বিক্ষোভ দমনে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিল রাজ্য। কোনোভাবে যদি জমায়েত থামানো যায়। কিন্তু তাতে সম্মতি দিল না আদালত। শুক্রবার (২৩ আগস্ট) কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি হরিশ টন্ডন জানিয়ে দিয়েছেন, শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ হতেই পারে। অর্থাৎ এই প্রতিবাদ মিছিল নিয়ে কোনো আপত্তি করল না হাইকোর্ট।

এ ব্যাপারে বৃহস্পতিবার ছাত্র সমাজের মিছিলের অনুমতি দিয়ে সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি জানিয়েছিলেন, শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদকে কোনোভাবেই আটকানো যাবে না, প্রতিবাদীদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া যাবে না। একই সঙ্গে আদালত এও বলেছিল, প্রয়োজনে রাজ্য সরকার অবশ্যই আইনি পদক্ষেপ নিতে পারবে।

গত ৯ আগস্ট উত্তর কলকাতার আর জি কর মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের সভাকক্ষে এক নারী চিকিৎসকের মরদেহ পাওয়া যায়। ময়নাতদন্তে বলা হয়েছে, ওই নারী চিকিৎসককে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছে। তার শরীরের বাইরের অংশে ১৬টি ও ভেতরে ৯টি ক্ষতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। যৌন নির্যাতনেরও আলামত পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় প্রধান সন্দেহভাজন হিসেবে সঞ্জয় রায় নামের কলকাতা পুলিশের এক সদস্যকে আটক করেছে পুলিশ।

সরকার পরিচালিত ওই হাসপাতালে নারী চিকিৎসকের মৃতদেহ উদ্ধারের দিন থেকেই বিচারের দাবিতে বিক্ষোভে নামেন চিকিৎসকরা। পরে সমাজের সর্বস্তরের মানুষ ওই বিক্ষোভে যোগ দেন। তথ্য সূত্র আরটিভি।