ঈদুল আজহার আগে ১২ জুন পর্যন্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ক্লাস চলবে। এর মধ্যে মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে সিলেবাসের নির্ধারিত অংশ শেষ করার কথা বলেছে এনসিটিবি। এরআলোকে নির্ধারিত সময়ে কোনো প্রতিষ্ঠান সিলেবাস শেষ করতে না পারলে তাদের অনলাইনে ক্লাস নেয়ার নির্দেশনা দিয়েছে (মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদফতর) মাউশি।
রোববার (৯ জুন) মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদফতরের সহকারী পরিচালক এসএম জিয়াউল হায়দার হেনরী স্বাক্ষরিত এ নির্দেশনা দেয়া হয়।
এতে বলা হয়, প্রয়োজনে অনলাইনে ক্লাস করাতে হবে। অভিভাবকদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম গ্রুপ, মোবাইল গ্রুপে নির্দেশনা প্রদান করে শিক্ষার্থীদের বাড়িতে বসে করা কাজ শিক্ষকরা পর্যবেক্ষণ করবেন এবং ফিডব্যাক দেবেন। তাছাড়া স্কুল বন্ধের আগেই ছুটির মধ্যে শিক্ষার্থীর করণীয় অভিজ্ঞতার ধাপগুলো সহজ ভাষায় বুঝিয়ে দিতেও শিক্ষকদের নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
এতে আরও বলা হয়, জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড- এনসিটিবির পাঠানো চিঠির আলোকে ২০২৪ শিক্ষাবর্ষের মাধ্যমিক পর্যায়ের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির বিষয়ভিত্তিক ষান্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়নের সিলেবাস ও এ সংক্রান্ত নির্দেশনা মোতাবেক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।
এনসিটিবির নির্দেশনায় বলা হয়েছে, সম্প্রতি সারাদেশ থেকে দ্বৈবচয়নের মাধ্যমে কিছু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নির্বাচন করে এনসিটিবি। সেসব প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের বইয়ের কতটুকু পড়ানো হয়েছে, সেই তথ্য নিয়ে একটি সিলেবাস প্রণয়ন করেছে। তাতে ষান্মাসিক মূল্যায়নে বইয়ের শুরু থেকে কত পৃষ্ঠা পর্যন্ত মূল্যায়নে অন্তর্ভুক্ত হবে, তা নির্ধারণ করা হয়েছে। সময় সংবাদ