News update
  • Intimidation or bloodshed cannot halt Bangladesh’s march to democracy     |     
  • Khaleda Zia integral to an important chapter in BD history: Yunus     |     
  • Enthusiasm marks Victory Day celebrations across Bangladesh     |     
  • Dhaka-Delhi ties deep; to be shaped by trust, dignity, mutual respect     |     
  • EU deploys election observation mission to Bangladesh     |     

বিশ্বের শক্তিশালী পারমাণবিক শক্তিধর দেশ হিসেবে গড়ে তুলতে কিম জং উনের প্রতিশ্রুতি

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক সংঘাত 2022-11-27, 3:33pm




উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন বলেছেন, তার দেশ বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী পারমাণবিক ক্ষমতা অর্জনের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে।

কিম তার মেয়েকে সাথে নিয়ে একটি অনুষ্ঠানে তার নতুন আন্তঃমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ উদযাপন করেছিলেন। রোববার রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম এ কথা জানিয়েছে।

পিয়ংইয়ং এখন পর্যন্ত সবচেয়ে শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্রগুলোর অন্যতম হোসং-১৭ ক্ষেপণাস্ত্রের  পরীক্ষা চালানোর মাত্র কয়েকদিন পর কিম জং উন তার হোসং-১৭ ক্ষেপণাস্ত্রের উন্নয়নে অবদানের জন্য  ১০০ জনের বেশী  কর্মকর্তা এবং বিজ্ঞানীকে পদোন্নতি দিয়েছেন । বিশ্লেষকরা এটিকে ‘দানব ক্ষেপণাস্ত্র’ বলে অভিহিত করেছে এবং এটি মার্কিন মূল ভূখন্ডে পৌঁছাতে সক্ষম বলে ধারণা করা হচ্ছে।

সরকারি কোরিয়ান সেন্ট্রাল নিউজ এজেন্সি (কেসিএনএ) জানিয়েছে, ‘বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী কৌশলগত অস্ত্র’ হিসেবে নতুন আইসিবিএমকে (আন্ত:মহাদেশীয় ব্যালেস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র) স্বাগত জানিয়ে কিম বলেন, উত্তর কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা ‘ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রে পারমাণবিক ওয়ারহেড স্থাপনের প্রযুক্তির উন্নয়নে একটি বিস্ময়কর অগ্রগতি অর্জন করেছে।’

কর্মকর্তাদের পদোন্নতি দিয়ে তার আদেশে বলা হয়, রাষ্ট্র ও জনগণের মর্যাদা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য পারমাণবিক বাহিনী গড়ে তোলা হচ্ছে ‘সর্বশ্রেষ্ঠ এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিপ্লবী কাজ, এর চূড়ান্ত লক্ষ্য হল বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী কৌশলগত এবং দেশের জন্য চূড়ান্ত ও নজিরবিহীন এক বাহিনী গড়ে তোলা।’

তিনি যোগ করেন, শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তা এবং বিজ্ঞানীরা বিশ্বের কাছে পিয়ংইয়ংয়ের ‘বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী সেনাবাহিনী  গড়ে তোলার লক্ষ্য’ প্রদর্শন করেছেন।

একটি পৃথক কেসিএনএ রিপোর্টে বলা হয়েছে, নতুন হোসং-১৭ আইসিবিএম’র জন্য উৎক্ষেপণকারী যানটিকে ‘ডিপিআরকে হিরো’ উপাধিতে ভূষিত করা হয়েছে।

‘বিশ্বের সামনে স্পষ্টভাবে প্রমাণ করেছে যে ডিপিআরকে একটি পূর্ণাঙ্গ পারমাণবিক শক্তি’ এ কথা উল্লেখ করে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, উত্তর কোরিয়া ‘সবচেয়ে শক্তিশালী আইসিবিএম রাষ্ট্র হিসাবে তার শক্তি সম্পূর্ণরূপে প্রদর্শন করেছে।’

কোরিয়া ইন্সটিটিউট ফর ন্যাশনাল ইউনিফিকেশনের হং মিন বলেছেন, উত্তর কোরিয়ার হোসং-১৭-এর পরীক্ষা-নিরীক্ষার উদ্দেশ্য ছিল পারমাণবিক শক্তি হিসেবে এর মর্যাদা উন্নীত করা। তথ্য সূত্র আরটিভি নিউজ।