News update
  • 5mmcfd gas to be added to national grid from Kailashtila gas field     |     
  • ArmArmed Forces Day: Tarique's message draws on historic closeness     |     
  • UNGA urges renewed int’l efforts for a resolution of Rohingya crisis      |     
  • First National AI Readiness Assessment Report Published     |     
  • China calls for implementation roadmap for new finance goal     |     

অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির আহ্বান কম্বোডিয়ার

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক সংঘাত 2025-07-26, 10:52am

e7558361055dcf5f7ea11da48bf30e74216ad188b95d7e99-5be77bb0f826f66ffc6aab01c25fb1411753505547.jpg




দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দুই প্রতিবেশীর মধ্যে চলমান সংঘর্ষের মধ্যে থাইল্যান্ডের সঙ্গে অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানিয়েছে কম্বোডিয়া।

জাতিসংঘে নিযুক্ত কম্বোডিয়ার রাষ্ট্রদূত ছিয়া কেও বলেছেন, তার দেশ ‘নিঃশর্তভাবে’ যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানিয়েছে। তিনি আরও বলেন, নমপেন এই ‘বিরোধের শান্তিপূর্ণ সমাধান’ চায়।

থাইল্যান্ড এখনো কম্বোডিয়ার যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে প্রকাশ্যে কোনো মন্তব্য করেনি। তবে শুক্রবার থাই পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র নিকোরন্দেজ বালানকুরা রয়টার্সকে বলেন, তারা এই সংঘাতের দ্বিপাক্ষিক সমাধান চায়।

তিনি বলেন, ‘আমি মনে করি না আমাদের এখনো তৃতীয় কোনো দেশের মধ্যস্থতার প্রয়োজন আছে।’

বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হওয়া দুই দেশের সংঘর্ষে এখন পর্যন্ত ১৬ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন অন্তত ১৩০ জন। জীবন বাঁচাতে থাই সীমান্ত থেকে পালিয়ে গেছে অন্তত এক লাখ বেসামরিক মানুষ। সীমান্তবর্তী গ্রাম থেকে বাসিন্দাদের নিরাপদে সরিয়ে নিচ্ছে কম্বোডিয়াও।

উত্তেজনা ঘিরে জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস উভয় পক্ষকে সর্বোচ্চ সংযম প্রদর্শনের আহ্বান জানান। ভালো প্রতিবেশীর মনোভাব নিয়ে আলোচনার মাধ্যমে শান্তিপূর্ণ সমাধান খোঁজার পরামর্শ দিয়েছেন জাতিসংঘের সহকারী মুখপাত্র।

থাইল্যান্ড ও কাম্বোডিয়ার সীমান্তে চলমান সংঘর্ষ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে চীনও। বৃহস্পতিবার জাতিসংঘে চীনের স্থায়ী প্রতিনিধি ফু কং বলেন, উভয় দেশকেই সংযম দেখাতে হবে এবং শান্তিপূর্ণ সমাধানের পথে ফিরতে হবে।

এদিকে, থাইল্যান্ড কাম্বোডিয়া পরিস্থিতি নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠকে বসবে দুই দেশ। নিরাপত্তা পরিষদকে চিঠি দিয়ে এ বৈঠকের অনুরোধ করে থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়া। বৈঠকে পরিস্থিতি সম্পর্কে হালনাগাদ তথ্য দেবে জাতিসংঘের রাজনৈতিক ও শান্তি স্থাপন বিভাগ।

সূত্র: বিবিসি