News update
  • UN Warns Refugees Caught in Climate–Conflict Cycle     |     
  • Mohammadpur Sub-Jail in Magura lies abandoned     |     
  • BD trade unions demand 10-point climate action ahead of COP30     |     
  • Bangladesh criticises Rajnath remarks on Yunus     |     
  • ‘Very unhealthy’ air quality recorded in Dhaka Sunday morning     |     

আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন মমতাজ

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক সেলিব্রিটি 2023-09-09, 12:59pm

resize-350x230x0x0-image-239028-1694236413-2c88c7934d20a36c322aea7078da9e091694242765.jpg




বাংলাদেশের সঙ্গীতশিল্পী ও মানিকগঞ্জ-২ (সিংগাইর-হরিরামপুর-সদর) আসনের সংসদ সদস্য মমতাজ বেগমের বিরুদ্ধে গ্ৰেপ্তারি পরওয়ানা জারি করেছিলেন ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বহরমপুর আদালত। চুক্তিভঙ্গ এবং প্রতারণার অভিযোগের মামলায় এ পরোয়ানা জারি করা হয়েছিল।

শুক্রবার (৮ সেপ্টেম্বর) বহরমপুর আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেন মমতাজ। শুনানি শেষে জামিন মঞ্জুর করেন আদালত।

এদিন আদালতে মমতাজ বেগমের আইনজীবী দেবাংশু সেনগুপ্ত জানান, ৯ আগস্ট কেন তার মক্কেল (মমতাজ) আদালতে হাজিরা দিতে পারেননি।

এরপর মমতাজের আইনজীবীর কথা শোনার পর বহরমপুর আদালতের মুখ্য বিচারক অলকেশ দাস জামিন মঞ্জুর করেন।

তবে জামিনের বিরোধিতা করেন বাদীপক্ষের আইনজীবী। তাদের যুক্তি, মামলার অভিযোগ গঠন হয়ে যাওয়ার পরও কীভাবে জামিন পান মমতাজ বেগম।

যদিও বিচারক এই যুক্তিকে আমলে না নিয়ে পরবর্তী শুনানির দিন ২০ সেপ্টেম্বর নির্ধারণ করেন। এদিকে মামলার বাদী শক্তিশঙ্কর বাগচী জামিনের বিরোধিতা করে ১১ সেপ্টেম্বর কলকাতা হাইকোর্ট মামলা করবেন বলে জানিয়েছেন।

মমতাজের আইনজীবী দেবাংশু সেনগুপ্ত এদিন আদালতে সিআরপিসি ২০৫ ধারায় ভারতীয় আইন অনুযায়ী একটি আবেদন করেন।

যদি আদালত আবেদনটি মঞ্জুর করেন তাহলে ভারতীয় আদালতে নিয়মিত সশরীরে হাজিরা দিতে হবে না মমতাজের। তবে আদালতের নির্দেশ থাকলে হাজিরা দিতে হবে।

২০০৮ সালে মমতাজ বেগমের বিরুদ্ধে মামলাটি করেন ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট অর্গানাইজার শক্তিশঙ্কর বাগচি।

তিনি অভিযোগ করেন, ২০০৪ সাল থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন অনুষ্ঠানে গান গাওয়ার জন্য মমতাজের সঙ্গে তার লিখিত চুক্তি হয়। চুক্তি অনুযায়ী ২০০৮ সালে পশ্চিমবঙ্গের বহরমপুরের একটি অনুষ্ঠানে যাওয়ার কথা ছিল তার। ওই অনুষ্ঠানে আসার জন্য তাকে দেওয়া হয়েছিল ১৪ লাখ রুপি।

কিন্তু রুপি নিয়ে অনুষ্ঠানে যাননি বাংলাদেশের এই সঙ্গীতশিল্পী। এমনকি রুপিও ফেরত দেননি। রুপি ফেরত চাইলে তা দিতে অস্বীকার করেন তিনি। এজন্য বিভিন্ন সময় হেনস্থার মুখে পড়তে হয় শিবশঙ্কর বাগচীকে। বাধ্য হয়ে বহরমপুর আদালতের দ্বারস্থ হন তিনি।

এর আগেও তামিলনাড়ুর একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্মানজনক ডক্টরেট ডিগ্রি নিয়ে প্রতারণার অভিযোগ ওঠে মমতাজের বিরুদ্ধে। সেই মামলা এখনো তামিলনাড়ুর আদালতে বিচারাধীন। তথ্য সূত্র আরটিভি নিউজ।