News update
  • Tarique Calls for United Effort to Build a Safe Bangladesh     |     
  • Tarique leaves for 300 feet area from airport     |     
  • BNP top leaders welcome Tarique Rahman on homecoming     |     
  • Flight carrying Tarique, family lands in Dhaka     |     
  • Red bus with ‘Bangladesh first’ slogan ready at Dhaka airport for Tarique     |     

৮০ টাকার নিচে নেই কোনো সবজি

গ্রীণওয়াচ ডেক্স খাদ্য 2023-10-20, 12:10pm

resize-350x230x0x0-image-244441-1697774359-e023e6c81ad19c79516f5dc006daf7f61697782248.jpg




বাজারে চাল, ডাল, তেল, ব্রয়লার মুরগি, চিনি, লবণসহ সব পণ্যই বিক্রি হচ্ছে বাড়তি দামে। সেই সঙ্গে মাছ-মাংস এবং পেঁয়াজ, আলুসহ সব ধরনের সবজিরও বেড়েছে দাম। সপ্তাহের ব্যবধানে কেজিতে ১০ থেকে ১৫ টাকা পর্যন্ত দাম বেড়ে বেশির ভাগ সবজি ৮০ থেকে ১০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

শুক্রবার (২০ অক্টোবর) রাজধানীর মহাখালী, কাওরান বাজার, মালিবাগ কাঁচাবাজার, শান্তিনগর ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।

সরেজমিনে দেখা গেছে, প্রতিকেজি বেগুন ১০০ থেকে ১২০ টাকা, কাঁচামরিচ ১৮০ থেকে ২০০ টাকা, করলা ৯০ থেকে ১০০ টাকা, ঢেঁড়স-পটোল-চিচিঙা-ঝিঙা-কাঁকরোল ৮০ টাকা, শিম ১৮০ থেকে ২০০ টাকা, কচুরমুখী ৯০ থেকে ১০০ টাকা, পেঁপে ৩০ থেকে ৪০ টাকা এবং গাজর ও টমেটো ১০০ থেকে ১২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, সম্প্রতি সারাদেশে টানা বৃষ্টিতে সবজি ক্ষেত ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় ঢাকার বাজারগুলোতে সরবরাহ কমে গেছে। এতে সবজির দাম বেড়ে গেছে।

পাইকারি বিক্রেতারা জানান, সম্প্রতি ভারী বর্ষণে ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল, বগুড়া, যশোর ও কুষ্টিয়ার আশপাশের সবজি ক্ষেত ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এসব স্থান থেকে রাজধানীতে বেশির ভাগ সবজি আসে।

এদিকে বাজারে মসুর ডাল বিক্রি হচ্ছে ১২৫ টাকা করে। যা এক সপ্তাহ আগে ১২০ টাকা ছিল। নতুন দেশি রসুন বিক্রি হচ্ছে ২৩০ টাকায়। যা এক সপ্তাহ আগে ২২০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। আমদানি করা আদা মানভেদে বিক্রি হচ্ছে ২২০ থেকে ৩৩০ টাকা। যা আগে ২০০ থেকে ৩২০ টাকা ছিল।

ব্রয়লার মুরগি কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৮০ থেকে ১৯০ টাকায়। পাশাপাশি প্রতি কেজি সোনালি জাতের মুরগির বিক্রি হচ্ছে ৩২০ থেকে ৩৩০ টাকা দরে।

দেশি মুরগির কেজি বিক্রি হচ্ছে ৫৫০ টাকা। আর প্রতি কেজি গরুর মাংস ৮০০ ও খাসির মাংস ১১০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া পাঙ্গাশ, চাষের কই ও তেলাপিয়া মাছের কেজি ২২০ থেকে ২৮০ টাকা। প্রতি কেজি রুই, কাতলা, কালিবাউশ ও মৃগেল বিক্রি হচ্ছে আকারভেদে ৩৮০ থেকে ৪৫০ টাকায়।

সাকিব নামে এক ক্রেতা বলেন, বাজারে প্রত্যেকটি পণ্যের দাম অনেক বেশি। ৮০ টাকার নিচে কোনো সবজি নেই। পাশাপাশি মাছ-মাংসের দামও অনেক। তাই, সংসার চালাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে।

সাঈদ নামে আরেক ক্রেতা বলেন, বাজারে সব জিনিসের দাম বেশি। নির্ধারিত বেতন দিয়ে সংসার চালাতে কষ্ট হচ্ছে। তাই বাজারে স্থিতিশীলতা আনতে সরকারে কাছে অনুরোধ জানাচ্ছি। তথ্য সূত্র আরটিভি নিউজ।