News update
  • IAEA Chief Calls for Renewed Commitment to Non-Proliferation     |     
  • UN Aid Chief Warns Humanitarian Work Faces Collapse     |     
  • Arab-Islamic Summit yields limited action over Israeli strike on Doha     |     
  • National Consensus Commission term extended till October 15     |     
  • EU Helping BD prepare for free, fair elections: Envoy Miller     |     

বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার দোষারোপ

গ্রীণওয়াচ ডেক্স নির্বাচন 2023-11-25, 1:30pm

resize-350x230x0x0-image-249292-1700890668-9579e7b3950dfa8cb899d9494692b01b1700897422.jpg




রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মারিয়া জাখারোভা বরাত দিয়ে শনিবার (২৫ নভেম্বর) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেইসবুক বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে একাটি পোস্ট দিয়েছে ঢাকাস্থ রাশিয়ান দূতাবাস। দেশটির দাবি বিদেশি শুভাকাঙ্ক্ষীদের সহযোগিতা ছাড়াই জাতীয় নির্বাচন করতে সক্ষম বাংলাদেশ।

বাংলাদেশি কর্তৃপক্ষের প্রতি আত্মবিশ্বাস আছে জানিয়ে রাশিয়ার দেওয়া এই পোস্টে বলা হয়, বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক প্রক্রিয়াকে প্রভাবিত করার চেষ্টা করে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র এবং তার মিত্ররা। বিশেষ করে স্বচ্ছতা এবং অন্তর্ভুক্তি নিশ্চিত করার ব্যানারে এমন করা হচ্ছে। স্বাধীন, বিদেশি শুভাকাঙ্ক্ষীদের সহযোগিতা ছাড়াই বিদ্যমান আইন অনুযায়ী ২০২৪-এর ৭ জানুয়ারির দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন করতে সক্ষম বাংলাদেশ।

এই প্রসঙ্গে দূতাবাসের পোস্টে আরও বলা হয়, অক্টোবরের শেষের দিকে বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস এবং বিরোধীদলের শীর্ষ নেতাদের বৈঠকের বিষয়ে খবর পাওয়া যায়। বৈঠকে তারা দেশে ব্যাপক সরকারবিরোধী বিক্ষোভ সংগঠিত করার পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করেছেন বলে জানা গেছে। বিশেষ করে, আমেরিকান রাষ্ট্রদূত তার কথোপকথনকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন যে কর্তৃপক্ষ ‘শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভে’ অংশগ্রহণকারীদের বিরুদ্ধে শক্তি প্রয়োগ করলে তথ্য সহায়তা প্রদান করবে।

পোস্টে আরও অভিযোগ করা হয়, দশ বছর আগেও রাশিয়া একই রকম দৃশ্য দেখেছে।

উল্লেখ্য, ২০১৪ সালের দিকে ড্যান মজিনা নামে একজন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ছিলেন। তিনিও একটি অংশগ্রহণমূলক ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য বিরোধীদলীয় রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সমঝোতা করার চেষ্টা করেছিলেন। এককথায় আজকের পিটার ডি হাসের মতো মজিনাও চেয়েছিলেন বাংলাদেশে একটি ভালো নির্বাচন হোক।

ওই সময়ে ওয়াশিংটনের সঙ্গে দিল্লির খুব সুসম্পর্ক ছিল। আমেরিকা তখন বাংলাদেশের যে কোনো বিষয়ে দিল্লির পরামর্শে চলত।

ওই সময় আওয়ামী লীগ নির্বাচন করে ফেলে। পরে ঘোষণা দেয়, পরে আরেকটি নির্বাচন করব, সেখানে সব বিরোধী দল অংশগ্রহণ করবে। পরবর্তীতে আওয়ামী লীগ কথা না রাখলে তিনি খুবই বিব্রত ও লজ্জিত হয়ে পড়েন। এর পর কিছু দিন বাংলাদেশে কর্মরত ছিলেন। পরে আওয়ামী লীগের সর্বোচ্চ তুচ্ছ তাচ্ছিল্যের শিকারও হয়েছিলেন। আওয়ামী লীগের অনেক বড় নেতা তাকে ‘কাজের মেয়ে মর্জিনা’ বলে সম্বোধনও করেছিল। এক পর্যায়ে বিদায় নিয়ে চলে যান ওয়াশিংটন। তথ্য সূত্র আরটিভি নিউজ।