News update
  • Fire breaks out at jacket factory in Chattogram     |     
  • Dhaka, Delhi agree to bring down border killings to zero     |     
  • Natore’s Baraigram OC closed over negligence in bus robbery case     |     
  • Imported fruit prices surge by up to Tk 100 per kg     |     
  • 35% of air pollution in BD originates from external sources: Experts     |     

কারাগারে হাজতি-কয়েদিদের মারামারি, বাজল পাগলা ঘণ্টা

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক পুলিশ 2024-10-24, 9:59am

img_20241024_095840-a4ab175b89b0b98be3c7f1a84b878e8f1729742347.jpg




খুলনা জেলা কারাগারে হাজতি ও কয়েদিদের মধ্যে মারামারির ঘটনায় উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। এ সময় জেলখানার ‘পাগলা ঘণ্টা’ বাজানো হলে এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।

বুধবার (২৩ অক্টোবর) বিকেলে স্বজনদের সাথে স্বাক্ষাতকে কেন্দ্র করে এ মারপিটের ঘটনা ঘটে। এ সময় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য সেখানে সেনা মোতায়েন করা হয়।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, স্বজনদের সঙ্গে সাক্ষাতকে কেন্দ্র করে কক্ষে হাজতি হোসেন মুন্সি জেলখানার কয়েদি সেলিমকে (রাইটার) মারধর করেন। সেলিম তার ওয়ার্ডে গিয়ে পরিচিত কয়েদিদের নিয়ে হোসেনকে খুঁজতে বের হন। এ সময় হাজতি ও কয়েদিদের মধ্যে আতঙ্ক-উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। পরবর্তীতে জেলার আবু সায়েম বিষয়টি জানতে পেরে জেলের ভিতরে গিয়ে বিষয়টি মিটিয়ে দেন।

পরবর্তীতে পুনরায় আবারও একই আসামিরা একই কায়দায় ডাক-চিৎকার শুরু করে উচ্ছৃঙ্খল আচরণ করতে থাকেন। এমনকি কর্তব্যরত কারারক্ষীদের জেলখানা থেকে বের করে দেওয়ার চেষ্টা করেন। কিছু অতিরিক্ত কারারক্ষী ভিতর প্রবেশ করলে আসামিরা তাদের সঙ্গেও খারাপ আচরণ করেন এবং তাদেরও বের করে দেওয়ার চেষ্টা করেন। এ সময় জেলখানার পাগলা ঘণ্টা বাজানো হয়। এতে কারাগারের বাইরের পরিস্থিতিও নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়।

অবস্থা বেগতিক দেখে কারাকর্তৃপক্ষ বিষয়টি টহলরত সেনাবাহিনীকে অবহিত করে। পরে সেনাবাহিনীর দুটি গাড়ি এসে সেখানে অবস্থান নেয়। এতে আশপাশের পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়। সেনাবাহিনী আসার পর জেলার আবু সায়েম অতিরিক্ত কারারক্ষী নিয়ে জেলখানার ভেতরে প্রবেশ করেন। তিনি আসামিদের নিজ নিজ সেলে প্রবেশ করান।

খুলনা জেলা কারাগারের সুপার মো. রফিকুল ইসলাম কাদের ঘটনা নিশ্চিত করে জানান, এখন পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। আরটিভি