News update
  • 5mmcfd gas to be added to national grid from Kailashtila gas field     |     
  • ArmArmed Forces Day: Tarique's message draws on historic closeness     |     
  • UNGA urges renewed int’l efforts for a resolution of Rohingya crisis      |     
  • First National AI Readiness Assessment Report Published     |     
  • China calls for implementation roadmap for new finance goal     |     

দুবাইয়ের গোল্ডেন ভিসা নিয়ে বাংলাদেশিদের জন্য বড় সুখবর

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক প্রবাস 2025-07-08, 7:29am

d0e201dc10cf5f730eb09d61c213b6e04ce1957531ee40a7-501a015204d1dcab5893abfdd01eecbf1751938159.jpg




সংযুক্ত আরব আমিরাত সরকার ভারত ও বাংলাদেশের বাসিন্দাদের জন্য একটি পাইলট মনোনয়ন-ভিত্তিক গোল্ডেন ভিসা প্রোগ্রাম চালু করেছে। ভিসাটি পেতে আগের চেয়ে খরচ অনেক কম হবে। সোমবার (৭ জুলাই) ভারতীয় সংবাদ সংস্থা পিটিআইয়ের বরাত দিয়ে এ খবর জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস।

কোনো দেশে অভিবাসন করতে ইচ্ছুক ব্যক্তিদের সাধারণত সেখানে কাজ করার জন্য ন্যূনতম শিক্ষাগত যোগ্যতা অথবা কোনো কোম্পানির কাছ থেকে অফার লেটার পূরণ করতে হয়। এই প্রক্রিয়াটি ক্লান্তিকর হতে পারে এবং বছরের পর বছর সময় লাগতে পারে।

কিন্তু গোল্ডেন ভিসার ক্ষেত্রে এসব পদক্ষেপ এড়ানোর সুযোগ থাকে। 

ভারতীয় সংবাদ সংস্থা পিটিআই-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আগে দুবাইয়ের গোল্ডেন ভিসা পেতে দেশটিতে কোনো ব্যবসা অথবা কমপক্ষে ২ মিলিয়ন দিরহাম (৬ কোটি ৬৮ লাখ টাকার বেশি) মূল্যের সম্পত্তি কিনতে হতো। 

তবে, প্রস্তাবিত নীতিমালা অনুসারে, নতুন ‘মনোনয়ন-ভিত্তিক ভিসা নীতি’র আওতায় ভারতীয় ও বাংলাদেশিরা ১ লাখ দিরহাম (প্রায় ৩৩ লাখ টাকার কিছু বেশি) ফি দিয়ে দুবাইয়ের গোল্ডেন ভিসা পাওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন।

এই নীতিমালার ফলে আমিরাতে সম্পত্তি বা ব্যবসায় বিনিয়োগের প্রয়োজন হবে না।

সংযুক্ত আরব আমিরাতের ফেডারেল অথরিটি ফর আইডেন্টিটি, সিটিজেনশিপ, কাস্টমস অ্যান্ড পোর্ট সিকিউরিটি অনুসারে, গোল্ডেন ভিসা মূলত দেশে দীর্ঘমেয়াদী বসবাসের একটি পথ, যেখানে কোনো স্পন্সরের প্রয়োজন হয় না।

যোগ্য প্রার্থীরা পাঁচ থেকে দশ বছরের জন্য বসবাসের জন্য আবেদন করতে পারেন। গোল্ডেন ভিসা ব্যবস্থা বাসিন্দা, বিদেশি প্রবাসী এবং তাদের পরিবারকে সংযুক্ত আরব আমিরাতে কাজ করার, বসবাস করার এবং পড়াশোনা করার জন্য যাওয়ার অনুমতি দেয়, একই সাথে দেশে ব্যবসায়িক বৃদ্ধি এবং সাফল্যকে সমর্থন করে এমন পরিবেশ উন্নত করে।

ভারত ও বাংলাদেশের জন্য এই পাইলট প্রকল্প সফলভাবে শেষ হওয়ার পর, সংযুক্ত আরব আমিরাতের অন্যান্য সিইপিএ (কম্প্রিহেনসিভ ইকোনমিক পার্টনারশিপ অ্যাগ্রিমেন্ট) আওতাভুক্ত দেশগুলোতেও এই নতুন ভিসা চালু করা হবে বলে জানানো হয়।