News update
  • Cyber Protection Ordinance draft approved in Advisers’ Council     |     
  • Life Expectancy Gap Tops 30 Years: UN Report      |     
  • Khaleda Zia Returns Home After Four Months in London     |     
  • World marks 80th anniv of V-E Day with parades and memorials     |     

একদলীয় শাসনব্যবস্থা চালুর শঙ্কা জি এম কাদেরের

গ্রীণওয়াচ ডেক্স রাজনীতি 2024-01-07, 2:02pm

sa_1704613965-c260ef907675afe4ebd6a46c9ac86db31704614569.jpg




জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের বলেছেন, আমরা আশঙ্কা করছি যে, আমাদের ভোটে নিয়ে এসে শেষ পর্যন্ত কোরবানি দিয়ে একদলীয় শাসনব্যবস্থা চালু করা হয় কি না। সবসময়ই আমাদের আশঙ্কা ছিল যে, নির্বাচনে এনে আমাদের কোরবানি দেওয়া হয় কি না।

রোববার (৭ জানুয়ারি) সকাল সাড়ে ১০টায় রংপুরে নিজ সংসদীয় আসনের শিশু মঙ্গল উচ্চবিদ্যালয় ভোটকেন্দ্র পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।

জি এম কাদের বলেন, আমাদের কোরবানি দিলে যা হবে, তা হচ্ছে দেশে একদলীয় শাসন বা একটা নির্ভেজাল একদলীয় শাসনব্যবস্থা দেশে কায়েম হয়ে যাবে। আমরা এই আশঙ্কায় রয়েছি। কিন্তু শেষ পর্যন্ত না দেখে আমি আর কিছু বলতে পারব না।

তিনি বলেন, এখন পর্যন্ত আমি যতটুকু খবর পেয়েছি এবং যতটুকু দেখলাম, খুবই শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোটারদের স্বাভাবিক উপস্থিতি রয়েছে। সামনের দিকে ভোটার সংখ্যা আরও বাড়বে বলে আশা করছি।

তিনি আরও বলেন, অন্যান্য জায়গা থেকে পাওয়া বিভিন্ন খবর স্বস্তিদায়ক নয়। কিছুক্ষণ আগে আমি মোবাইল ফোনে জানতে পারলাম যে কুমিল্লাতে আমাদের একজন প্রার্থীর সব পোলিং এজেন্টকে জোর করে আওয়ামী লীগের লোকজন বের করে দিচ্ছেন। পাশাপাশি তাকেও বের করে দিচ্ছেন। এখন তিনি কী করবেন তা বুঝতে পারছেন না।

জি এম কাদের বলেন, আমরা শনিবার রাতে খবর পেয়েছি ঢাকা-১ (দোহার নবাবগঞ্জ) এলাকায় প্রায় সব ভোটকেন্দ্রের বাইরে আওয়ামী লীগের কর্মী দিয়ে ভোট ডাকাতি পরিস্থিতি সৃষ্টি করা হয়েছে। এ ছাড়া ভয়ভীতিও প্রদর্শন করা হচ্ছে। এজেন্টদের কাগজপত্র কেড়ে নেওয়া হচ্ছে। এসব পুলিশ এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সামনেই ঘটেছে বলে আমাদের জানানো হয়েছে।

তিনি বলেন, বিষয়টি আমরা কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি। ওখানকার মানুষের মাঝে অস্বস্তি রয়েছে যে, সুষ্ঠুভাবে ভোট হবে কি না। কিংবা ভোট দেওয়ার পর কী হবে, সেটি নিয়ে মানুষ খুব একটা আশাবাদী হতে পারছেন না। এ রকম খবর কয়েক জায়গা থেকে পাওয়া যাচ্ছে। আবার অনেক জায়গা থেকে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোট হওয়ার খবরই পেয়েছি।

শেষ পর্যন্ত নির্বাচনে থাকার বিষয়ে জাপা চেয়ারম্যান বলেন, এখন তো আমরা নির্বাচনে অংশ নিয়েছি। এখন তো আর বর্জন করার কোনো স্কোপ নেই। নির্বাচনের ফলাফল দেখে পরবর্তী কর্মসূচি হাতে নিতে হবে। কারণ, একটি জিনিস শুরু হয়ে গেলে হঠাৎ করে থামিয়ে দিতে খুব অসুবিধা। আরটিভি