News update
  • BNP sees plot to delay polls, cautious in dealing with govt     |     
  • Six more dengue cases reported in 24 hours     |     
  • 22 ex-DCs sent on compulsorily retirement     |     
  • Groom killed in road crash on way back from nupital shopping     |     
  • Civilians at breaking point in eastern DR Congo: Aid official     |     

রুনা খানের পর এবার সম্পত্তির ভাগ নিয়ে মুখ খুললেন দিতিকন্যা

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক সেলিব্রিটি 2025-02-13, 11:16am

et352354-8a0dc77c95c0ae03daced4ce3e1649771739423764.jpg




দর্শকপ্রিয় অভিনেত্রী রুনা খান। ক্যারিয়ারে এখন পর্যন্ত অসংখ্য নাটকে অভিনয় করে দর্শকদের মন জয় করেছেন তিনি। শারীরিক গঠনে পরিবর্তন ও ভিন্নধর্মী ফটোশুটের কারণে বেশ কিছুদিন ধরেই আলোচনায় রয়েছেন অভিনেত্রী রুনা খান। প্রায় প্রতিদিনই নতুন নতুন রূপে ক্যামেরায় ধরা দিচ্ছেন তিনি। সোশ্যাল মিডিয়ায় তার সেই ছবিগুলো বেশ চর্চিত। এবারও সংবাদের শিরোনাম হয়েছেন তিনি তবে ভিন্ন কারণে। 

পৈত্রিক সম্পত্তি ভাগ-বাটোয়ারা নিয়ে প্রায় সময়ই  নানা সংঘাতের খবর শোনা যায়।  খ্যাত ব্যক্তিদেরও পোহাতে হয় এই ঝক্কি। সম্প্রতি অভিনেত্রী পপির সঙ্গে তার পরিবারের সদস্যদের বিবাদই বড় উদাহরণ। তবে পৈত্রিক সম্পত্তি ভাগের ক্ষেত্রে ব্যতিক্রমী নজীর সৃষ্টি করলেন অভিনেত্রী রুনা খানের ভাই। 

দেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী বাবার সম্পত্তিতে কন্যা সন্তানের ভাগ পুত্র সন্তানের অর্ধেক। তবে সে পথে না হেঁটে বাবার সম্পত্তি দুই ভাই বোনের মধ্যে সমান ভাগ করলেন। সামাজিক মাধ্যমে বিষয়টি ভাগ করে নিয়েছেন রুনা খান।

এরইমধ্যে দারুণ প্রশংসিত হয়েছে রুনার ভাইয়ের পদক্ষেপ। এবার সম্পত্তির বিষয়ে কথা বললেন নন্দিত চিত্রনায়িকা দিতি ও অকাল প্রয়াত চিত্রনায়ক সোহেল চৌধুরীর কন্যা লামিয়া চৌধুরী। জানালেন তাদের দুই ভাই বোনের ক্ষেত্রেও কোনো বৈষম্য করেননি দিতি-সোহেল চৌধুরী। 

নিজের ফেসবুকে দিতিকন্যা লিখেছেন, এটাই তো স্বাভাবিক হওয়া উচিত। আমার আর আমার ভাইয়ের মধ্যেও সব সমান সমান। আমাদের বাবা-মা এটাই চেয়েছেন। আর আমাদের এভাবেই বড় করা হয়েছে। 

এরপর লেখেন, দুর্ভাগ্যবশত আইন আমাদের মনে করিয়ে দেয় আমরা সমান না। আর শুধু শুধু সবকিছু জটিল করে আমাদের সময় নষ্ট করে। বাড়তি সময় ও কাগজপত্র নষ্ট। যেখানে মা স্পষ্ট বলে গেছেন যে আমরা সমান। আর এগুলো আমিই দেশে থেকে দেখভাল করি। অথচ আমারই এরকম শুনতে হয় যে আমার মূল্যায়ন অর্ধেক। এসব ঠিক না।

আরও লিখেছেন, ইসলাম ন্যায্য ও ন্যায়সঙ্গত। এই আইনের পেছনে যৌক্তিক কারণ আছে। কিন্তু আগের সমাজ ও এখনকার সমাজ এক না। আগেকার দিনে নারীদের কম দেওয়া হতো কারণ বিবাহিতার ব্যয় স্বামী বহন করত। আর অবিবাহিতাদের খরচ ভাই বহন করত। এখন এরকম হয় না। মেয়েরা এখন ভাইদের ওপর নির্ভরশীল না। আমি অবিবাহিত বলে আমার অর্থনৈতিক দায়িত্ব আমার ভাইয়ের না। বরং এখন স্ত্রী/বোনেরা সংসারের খরচভ ভাগ করে নেয়। তাহলে কেন এখনও এই বৈষম্য অব্যাহত? এ ধরনের আইনগুলো সংস্কার করা উচিত এবং অন্ততপক্ষে এমন পরিবারগুলোতে বাধ্যতামূলক করা উচিত নয় যারা এই বৈষম্যের একমত না।

সবশেষে লামিয়া লেখেন, বাবা-মা অনেক কষ্ট করে আমাদের সমান করে বড় করেছেন। ভাইও আমাকে সমানই ভাবে। শুধু আপনারা আমাকে ছোট করছেন। এসব বন্ধ করেন। আরটিভি

Copied from: https://rtvonline.com/