News update
  • Expats must register thru mobile app to vote in BD polls     |     
  • US Faces Pressure as UN Votes on Gaza Ceasefire     |     
  • Prof Yunus includes 4 political leaders in UNGA tour del     |     
  • Tarique calls for vigilance to prevent troubles during Puja     |     
  • Parties divided on constitution order move over July Charter     |     

ইরানি সংসদের ফিরতি নির্বাচনে কট্টরপন্থিদের জয়

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক কুটনীতি 2024-05-12, 6:59pm

01000000-0aff-0242-2db6-08dc71f6ba4b_w408_r1_s-2453889a6d196768fcbb89390b3685b61715518755.jpg




ইরানের কর্তৃপক্ষ জানায় যে সেখানকার ফিরতি নির্বাচনে সংসদের অবশিষ্ট আসনের অধিকাংশতেই কট্টরপন্থিরা জয়লাভ করায় সংসদের উপর তাদের নিয়ন্ত্রণ আরও জোরালো হলো। তবে তারা ভোটার উপস্থিতি সম্পর্কে বিস্তারিত কিছু জানায়নি।

এসোসিয়েটডে প্রেসের হিসেব অনুযায়ী এই নির্বাচন এবং মার্চ মাসে তার আগের নির্বাচনের ফলাফল মিলিয়ে ইরানের সংসদের মোট ২৯০ টি আসনের মধ্যে কট্টরপন্থিরা ২৩৩ টি আসন লাভ করল।

কট্টরপন্থিরা ইসলামি শারিয়ার উপর ভিত্তি করে আরও অনেক বেশি সাংস্কৃতিক ও সামাজিক বিধিনিষেধ চায় যার মধ্যে রয়েছে নারীরা যেন প্রকাশ্যে মুখ ঢেকে চলে। তারা পশ্চিমের বিরুদ্ধে, বিশেষত যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে বৈরিতা প্রকাশ করে।

যে সব রাজনীতিক দেশের সরকারে পরিবর্তন চান, যারা সাধারণত সংস্কারবাদী বলে পরিচিত তাদেরকে এই নির্বাচনে প্রতিযোগিতা করতে দেয়া হয়নি। যারা পূর্ণাঙ্গ সংস্কার কিংবা ইরানের ধর্মবাদী পরিস্থিতি পরিহার করা আহ্বান চাইছেন তাদেরকেও নিষিদ্ধ করা হয় এবং তারা প্রার্থিতা নেননি।

শুক্রবার রাতে ভোট গ্রহণ শেষ হলে গণনা শুরু হয় এবং পরের দিন নির্বাচনী কর্তৃপক্ষ বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করেন।

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী আহমাদ ওয়াহিদি শনিবার বলেন বলেন নির্বাচনে “অংশ গ্রহণ ছিল ভাল”. তবে তিনি বিস্তারিত আর কিছু বলেননি।

তিনি বলেন,“নির্বাচিত সকলেই ভাল এবং গ্রহণযোগ্য” সংখ্যক ভোট পেয়েছেন।

ফলাফলটিকে সাংবিধানিক নজরদারি সংস্থার অনুমোদন পেতে হবে । আশা করা হচ্ছে আগামি সপ্তাহ নাগাদ তা সম্পন্ন হবে। নতুন সংসদ ২৭ মে থেকে তার দায়িত্ব পালন করবে।

দেশ পরিচালনার ক্ষেত্রে ইরানে সংসদ প্রধান ভূমিকা পালন করেন না তবে বার্ষিক বাজেটের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তাবের ক্ষেত্রে চাপ সৃষ্টি করতে পারে। তবে রাষ্ট্রীয় সব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে চূড়ান্ত নিতে পারেন কেবল মাত্র সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি।

মার্চ মাসের নির্বাচনে আড়াইকোটি ভোট পড়ে এবং ভোট দাতার সংখ্যা ছিল ৪১% যা কীনা ১৯৯০ সালের ইসলামি বিপ্লবের পর থেকে এই অবধি ছিল ভোটদাতার সর্বনিম্ন সংখ্যা। ভয়েস অফ আমেরিকা।