News update
  • Bumper harvest of Jujube in Ramu Upazila     |     
  • Govt urged to offer scholarships to Palestinian students     |     
  • Caretaker Govt Review Hearing on Supreme Court Cause List     |     
  • Bangladesh Single Window to Launch by March: Lutfey Siddiqi     |     
  • UNRWA chief: Ceasefire is the start, not the solution     |     

নিউইয়র্কে যাদের সঙ্গে বৈঠক হতে পারে প্রধান উপদেষ্টার

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক খবর 2024-09-20, 8:45am

img_20240920_084320-e375be8e8e0441a9b63efe058e1540121726800330.jpg




যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে জাতিসংঘের আসন্ন ৭৯তম সাধারণ অধিবেশনে অংশ নিতে যাচ্ছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। যুক্তরাষ্ট্রে তার এই সফর ঘিরে জোর প্রস্তুতি চলছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে। সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী ২৪ সেপ্টেম্বর ঢাকা ছাড়বেন তিনি। শিডিউল অনুযায়ী ২৭ সেপ্টেম্বর ভাষণ দেবেন সাধারণ অধিবেশনে। এরপর ২৯ সেপ্টেম্বর দেশে ফেরার কথা রয়েছে তার।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একাধিক সূত্র এসব তথ্য নিশ্চিত করেছে।

একটি সূত্র জানিয়েছে, এই সফরে একাধিক দেশের সরকারপ্রধানের সঙ্গে বৈঠকের সম্ভাবনা আছে ড. ইউনূসের। এছাড়া বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত প্রবাসী ব্যবসায়ীদের সঙ্গেও একটি বৈঠক করার কথা আছে প্রধান উপদেষ্টার।

এর মধ্যে উল্লেখযোগ্যভাবে আলোচনায় আছে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফের সঙ্গে বৈঠকের ব্যাপারটি। এছাড়া সার্কভুক্ত আরেক দেশ নেপালের প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা অলির সঙ্গেও বৈঠক হতে পারে মুহাম্মদ ইউনূসের। তবে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বৈঠকের বিষয়টি এখনও অনিশ্চিত রয়ে গেছে।

অবশ্য, সম্প্রতি ভারতীয় কিছু গণমাধ্যম দাবি করেছে, নিউইয়র্কে অধিবেশনের ফাঁকে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বৈঠক চেয়েছেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান। শুধু তা-ই নয়, নিউইয়র্কে ইউনূস-মোদির বৈঠক না হওয়ার বার্তাও দিয়েছে ওইসব গণমাধ্যম। তবে, ঢাকা ও ভারতের সংশ্লিষ্টরা এখনও বিষয়টি স্পষ্ট করেনি।

এছাড়া, আয়োজক দেশ হিসেবে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়ার কথা রয়েছে প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের।

কূটনৈতিক সূত্রমতে, ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট উরসুলা ভন ডার লেইন এবং বাহরাইনের ক্রাউন প্রিন্স হামাদ বিন ঈসা আল খালিফার সঙ্গেও ড. ইউনূসের বৈঠক হতে পারে অধিবেশনের ফাঁকে। পাশাপাশি জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস, জাতিসংঘ মানবাধিকার হাইকমিশনার ভলকার টুর্ক, জাতিসংঘ শরণার্থী সংস্থার প্রধান ফিলিপো গ্রান্ডি এবং ইন্টারন্যাশনাল ক্রিমিনাল কোর্টের (আইসিসি) প্রসিকিউটর করিম এ এ খানের সঙ্গেও বৈঠকের সম্ভাবনা আছে। সফরকালে আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) মহাপরিচালক গিলবার্ট এফ. হংবোর সঙ্গেও সাক্ষাৎ হতে পারে প্রধান উপদেষ্টার।

এ বিষয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা জানান, সাধারণ পরিষদে কনফারেন্স ডিপ্লোমেসির সুযোগ থাকে এবং সাইডলাইনে সবসময় বৈঠক হয়ে থাকে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে বৈঠকগুলো শেষ মুহূর্তে ঠিক হয়। আবার অনেক সময় দুইপক্ষের আগ্রহ থাকলেও সময় সংক্ষিপ্ততা বা শিডিউল অমিলের কারণে বৈঠক করা সম্ভব হয়না। আরটিভি নিউজ।