News update
  • Fire breaks out at jacket factory in Chattogram     |     
  • Dhaka, Delhi agree to bring down border killings to zero     |     
  • Natore’s Baraigram OC closed over negligence in bus robbery case     |     
  • Imported fruit prices surge by up to Tk 100 per kg     |     
  • 35% of air pollution in BD originates from external sources: Experts     |     

কাজে ফিরছেন কলকাতার জুনিয়র চিকিৎসকরা

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক মিডিয়া 2024-09-20, 11:00am

img_20240920_105727-1d580bc6858ff3f47674d961aeff88d11726808420.jpg




কাল শনিবার থেকে বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালে জরুরি পরিষেবা বিভাগে কাজে যোগ দেবেন জুনিয়র ডাক্তাররা।

শুক্রবার (২০ সেপ্টেম্বর) তারা বিধাননগরে স্বাস্থ্য ভবনের কাছ থেকে অবস্থান-বিক্ষোভে ইতি টানবেন।

জুনিয়র ডাক্তাররা জানিয়েছেন, শুক্রবার মিছিল করে তারা নিজেদের জায়গায় ফিরে যাবেন। তারপর নিজের নিজের হাসপাতালে গিয়ে বিভাগ-ভিত্তিক তালিকা তৈরি করবেন। যে সব জায়গায় তাদের কাজে যোগ দেয়া খুব জরুরি, সেখানে তারা কাজ শুরু করবেন। তারা এখনই বহির্বিভাগ ও পূর্ব পরিকল্পিত অস্ত্রোপচারে যোগ দেবেন না।

আন্দোলনকারী দেবাশিস হালদার বলেছেন, তারা আন্দোলনের রাস্তা থেকে সরে আসছেন না। দরকার হলে তারা আবার সম্পূর্ণ কর্মবিরতিতে যাবেন। ২৭ সেপ্টেম্বর সুপ্রিম কোর্টের শুনানির দিকে নজর থাকবে বলেও তিনি জানিয়েছেন। দাবিপূরণ না হলে তারা আবার কর্মবিরতিতে যাবেন।

অনিকেত হালদার বলেছেন, অভয়ার ন্যায়বিচার ও হাসপাতালে ভয়মুক্ত পরিবেশের জন্য তাদের আন্দোলন চলতে থাকবে। আন্দোলনকারীরা জানিয়েছেন, রাজ্যের অনেক এলাকা বন্যা। সেদিকে লক্ষ্য রেখে বন্যা কবলিত এলাকায় বিশেষ স্বাস্থ্য শিবির খুলবে ওয়েস্ট বেঙ্গল জুনিয়র ডক্টরস ফ্রন্ট। সুপ্রিম কোর্টে তাদের আইনি লড়াই চলবে। তেমনই তারা রাজপথে নেমে প্রতিবাদও জানাবেন।

এদিকে, জুনিয়র ডাক্তারদের আরো কিছু দাবি মেনেছে রাজ্য সরকার। মুখ্যসচিবের বৈঠকের পর জুনিয়র ডাক্তাররা লিখিতভাবে তাদের দাবি ই-মেইল করে জানিয়েছিলেন। রাজ্য সরকার বিকেলে তার জবাব দিয়েছে।

স্বাস্থ্যসচিব সেখানে জানিয়েছেন, ডিউটি রুম, শৌচাগার, পানীয় জল ও সিসিটিভি নিয়ে মেডিকেল কলেজ সব পক্ষের সঙ্গে আলোচনা করবে। মেডিক্যাল কলেজগুলির নিরাপত্তা ব্যবস্থা খতিয়ে দেখার জন্য সাবেক ডিজি সুরজিৎ কর পুরকায়স্থকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। কাজের জায়গায় যৌন নিগ্রহের অভিযোগসহ সব কমিটি বহাল রাখা হবে।

স্বাস্থ্যসচিব জানিয়েছেন, পর্যাপ্ত নারী পুলিশের ব্যবস্থা করা হবে। রাতে স্থানীয় থানার মোবাইল টিম থাকবে। সব স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠানে বিপদ সংকেত বা প্যানিক অ্যালার্মের ব্যবস্থা করা হবে। কোথায় কতগুলি শয্যা খালি আছে কেন্দ্রীয় স্তরে তা নজরে রাখা হবে এবং ডিজিটাল বোর্ডে সেই তথ্য থাকবে।

রাজ্য সরকারের তরফে জানানো হয়েছে, চিকিৎসক, নার্সদের খালি পদ যত তাড়াতাড়ি সম্ভব পূরণ করা হবে। রোগী বা তাদের আত্মীয়দের কোনো অভিযোগ থাকলে তা দ্রুত নিষ্পত্তির ব্যবস্থা করা হবে। আরটিভি নিউজ।