News update
  • ‘With Science, We Can Feed the World of 9.7 Billion by 2050′     |     
  • WHO warns of severe disruptions to health services for funding cuts     |     
  • ICJ hears Sudan’s case accusing UAE of ‘complicity in genocide’     |     
  • Bombardment, deprivation and displacement continue in Gaza     |     
  • Aged and Alone: The hidden pains in old age homes     |     

গাজায় যুদ্ধবিরতি বাড়ল আরও ২ দিন

গ্রীণওয়াচ ডেক্স সংঘাত 2023-11-28, 5:47am

resize-350x230x0x0-image-249636-1701111928-08aba97c729c0c787a8a3b46553c15ac1701128835.jpg




 ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠি হামাস ও ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি আরও দুই দিনের জন্য বাড়ানো হয়েছে। এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে যুদ্ধবিরতি বাড়ানোর বিষয়টি নিশ্চিত করেছে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ কাতার। সোমবার (২৯ নভেম্বর) এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে কাতার ভিত্তিক আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম আলজাজিরা।

কাতারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, গাজা উপত্যকায় আরও দুই দিনের জন্য যুদ্ধবিরতি বাড়ানো হয়েছে। একই শর্তানুসারে অস্থায়ী মানবিক এ যুদ্ধবিরতি বাড়ানো হয়েছে। ইসরায়েল এবং হামাসের সাথে মধ্যস্থতাকারী হিসেবে কাজ করেছে কাতার এবং মিসর।

এদিকে আজ ছিল হামাস-ইসরায়েলের চার দিনের যুদ্ধবিরতির শেষ দিন। যুদ্ধবিরতির মেয়াদ শেষ হওয়ার কথা ছিল স্থানীয় সময় মঙ্গলবার ভোরে। নির্ধারিত সময় শেষ হওয়ার আগেই নতুন করে যুদ্ধবিরতির সময় ২ দিন বাড়ানো হলো।

এর আগে, ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু রোববার জানিয়েছিলেন, উপত্যকায় যুদ্ধবিরতির মেয়াদ বাড়াতে তার প্রশাসনের কোনো আপত্তি নেই। তবে, এ জন্য শর্ত বেঁধে দিয়েছেন তিনি। এক দিন মেয়াদ বাড়াতে ১০ ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিতে হবে বলে শর্ত দেন তিনি।

অপরদিকে, যুদ্ধবিরতির মেয়াদ বাড়াতে জোর দিয়ে আসছে- ইউরোপীয় ইউনিয়ন, কাতার, মিসর, যুক্তরাষ্ট্র ও স্পেন। তবে স্থায়ীভাবে যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানিয়েছে হামাসের ঘনিষ্ঠ মিত্র ইরান।

সোমবার (২৭ নভেম্বর) দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র নাসের কানানি সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ইরানের প্রত্যাশা গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন স্থায়ীভাবে বন্ধ হবে। নাসের কানানি বলেন, তেলআবিব উপত্যকাটিতে যা করছে তাকে ঘৃণিত যুদ্ধাপরাধ।

ইসরায়েলে জানিয়েছে, যুদ্ধবিরতির মাধ্যমে জিম্মিদের উদ্ধারের পর গাজায় ফের হামলা করবে তারা। ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, গাজায় যে অভিযান শুরু হয়েছে, তা কেবল হামাসকে নির্মূলের মাধ্যমে শেষ হবে।

তবে জাতিসংঘের ত্রাণ সংস্থা-ইউএনআরডব্লিউ বলছে, ইসরায়েল হামাসকে নির্মূলের জন্য দক্ষিণ গাজাতে হামলা করলে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হবে।