News update
  • $10mn Approved for Climate Resilience in CHT: ICIMOD     |     
  • At least 143 dead in DR Congo river boat fire tragedy     |     
  • Dhaka has worst air pollution in the world Saturday morning     |     
  • Container ships to ply between Mongla and Chattogram ports     |     
  • France to Break Away from UK & US in Recognising Palestine as Nation State     |     

গাজায় স্বাস্থ্য ব্যবস্থা পুনর্গঠনে ১০ বিলিয়ন ডলার প্রয়োজন : ডব্লিউএইচও

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক সংঘাত 2025-01-17, 12:49pm

werwerwrqeq-b536b4a14281a44d5aa806331ebddeb61737096563.jpg




বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলেছে, আগামী পাঁচ থেকে সাত বছরে গাজার বিধ্বস্ত স্বাস্থ্য ব্যবস্থা পুনর্গঠনে কমপক্ষে ১০ বিলিয়ন ডলার বা আরও বেশি অর্থের প্রয়োজন হতে পারে। গতকাল বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রাথমিক হিসাবে এ তথ্য উঠে এসেছে। খবর এএফপির।

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে জাতিসংঘের স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিনিধি রিক পিপারকর্ন সাংবাদিকদের বলেন, ‘গাজার স্বাস্থ্য ব্যবস্থা পুনর্গঠন করতে অনেক বড় অঙ্কের অর্থের প্রয়োজন হতে পারে।’

রিক পিপারকর্ন আরও বলেন, ‘গাজার শুধু স্বাস্থ্য খাত পুনর্গঠনের জন্য তার দলের প্রাথমিক অনুমান হলো প্রথম দেড় বছরের জন্য তিন বিলিয়ন ডলারেরও বেশি এবং তারপর পাঁচ থেকে সাত বছরের জন্য ১০ বিলিয়ন ডলার প্রয়োজন হবে।’

পিপারকর্ন বলেন, ‘আমরা সবাই ভালো করে জানি, গাজার ধ্বংসযজ্ঞ অকল্পনীয়। আমি আমার জীবনে বিশ্বের অন্য কোথাও এমন পরিস্থিতি দেখিনি।’

এদিকে, ডব্লিওএইচওর প্রধান টেড্রোস আধানম গেব্রিয়াসুস বলেছেন, ‘গাজার ৯০ শতাংশ হাসপাতাল ধ্বংসযজ্ঞে পরিণত হয়েছে।’

গত বুধবার (১৫ জানুয়ারি) মধ্যস্থতাকারীদের পক্ষ থেকে ঘোষণা করা হয়, ইসরায়েল ও হামাস অবশেষে যুদ্ধবিরতিতে পৌঁছেছে। যাকে তিনি ‘সেরা খবর’ বলে উল্লেখ করেছেন।

গেব্রিয়াসুস আশা প্রকাশ করেন, এই চুক্তি ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনিদের মধ্যে সম্পর্কের ইতিহাসের সবচেয়ে অন্ধকার অধ্যায়ের সমাপ্তি ঘটাবে।

ডব্লিওএইচওর প্রধান বলেন, ‘আসুন, আমরা সবাই এই খবরকে অত্যন্ত স্বস্তির সঙ্গে স্বাগত জানাই। কিন্তু দুঃখও আছে, চুক্তিটি এত দেরিতে হতে যাচ্ছে, যখন সংঘর্ষে হাজার হাজার লোক প্রাণ হারিয়েছেন।

মধ্যস্থতাকারীরা বলেছেন, চুক্তিটি ১৯ জানুয়ারি (রোববার) থেকে কার্যকর হওয়ার কথা রয়েছে।

২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামাসের আকস্মিক হামলার পর গাজায় পাল্টা আক্রমণ শুরু করে দেশটির সামরিক বাহিনী। টানা ১৫ মাসেরও বেশি সময় ধরে চলে ইসরায়েলের হামলা। ইতোমধ্যে ইসরায়েলের হামলায় গাজায় ৪৬ হাজারেরও বেশি বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছেন, যাদের বেশিরভাগই নারী ও শিশু। জাতিসংঘের হিসেব অনুযায়ী, গাজায় নিহত শিশুর সংখ্যা প্রায় ১৭ হাজার।