News update
  • NBR seeks account details of Salman, Akbar Sobhan, 3 other tycoons     |     
  • UNHCR welcomes S. Korea’s $3M contribution for Rohingyas in BD     |     
  • UNHCR welcomes S Korea’s contribution of USD 3 mn for Rohingyas in BD     |     
  • UN Team in Dhaka to Discuss Human Rights Investigation Process     |     
  • Nearly 1.8 million people affected by flood in 6 districts; 1 dies     |     

কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক ক্যাম্পাস 2024-07-16, 12:28am

img_20240716_002821-83b845349f6e9400b335115eb7c901601721068124.jpg




সরকারি চাকরিতে কোটা বাতিলের দাবিতে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেছেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা।

সোমবার (১৫ জুলাই) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কোটা আন্দোলনকারীদের ওপর ছাত্রলীগের ন্যাক্কারজনক হামলার প্রতিবাদে মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) বিকাল ৩টায় দেশের প্রত্যেক ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল করার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।


সোমবার রাত সাড়ে ৯টার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দোয়েল চত্বরে কোটাবিরোধী আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক নাহিদুল ইসলাম এই কর্মসূচির ঘোষণা দিয়েছেন।

নাহিদ ইসলাম বলেন, শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা, প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য প্রত্যাহার ও কোটা বাতিলের এক দফা দাবিতে সারাদেশে আগামীকাল মঙ্গলবার বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। এরপরও যদি কোটা বাতিল করা না হয়, তাহলে সারা দেশে অবরোধ কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।

তিনি বলেন, পরিকল্পিতভাবে বহিরাগত এনে শিক্ষার্থীদের আহত করা হয়েছে। প্রক্টরের কাছে জবাব চাই কেন বহিরাগত এসে আমাদের ওপর হামলা করা হলো। কোনোকিছু করেই এই আন্দোলন দমানো যাবে না। কোটা ইস্যুতে প্রধানমন্ত্রী যে বক্তব্য দিয়েছেন, আমরা তার তীব্র নিন্দা জানাই। আমরা বলতে চাই অবিলম্বে এই বক্তব্য প্রত্যাহার করতে হবে। প্রধানমন্ত্রীকে ছাত্রসমাজের কাছে দুঃখ প্রকাশ করতে হবে।

আগামীকালের আন্দোলনে সারা দেশের মানুষকে নেমে আসার আহ্বানও জানান তিনি।

গত দুই সপ্তাহ ধরে কোটা সংস্কারের দাবিতে টানা আন্দোলন করছেন শিক্ষার্থীরা। এটি নতুন মোড় নেয় গতকাল রোববার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার একটি বক্তব্যকে কেন্দ্র করে। চীন সফর নিয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী আন্দোলনকারীদের রাজাকার বলেছেন এমন অভিযোগ তুলে গভীর রাতে বিক্ষোভে ফেটে পড়েন শিক্ষার্থীরা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের বেশ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা রাতে হল ছেড়ে বাইরে বের হয়ে বিক্ষোভ করেন।

দিবাগত রাত চারটার দিকে সমন্বয়কদের একজন প্রধানমন্ত্রীকে তার বক্তব্য প্রত্যাহার না করলে সোমবার দুপুরে বিক্ষোভ করবেন বলে ঘোষণা দেন। কেন্দ্রীয়ভাবে তা ঢাবির রাজু ভাস্কর্যে হওয়ার কথা জানানো হয়। এদিকে বিকেলে একই স্থানে বিক্ষোভের ডাক দেয় ছাত্রলীগ। ফলে সকাল থেকেই ক্যাম্পাসে উত্তেজনা বিরাজ করে। দুপুরে তা সংঘর্ষে রূপ নেয় এবং সন্ধ্যা পর্যন্ত থেমে থেমে সংঘর্ষ চলে। এতে দুই শতাধিক শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। আরটিভি।