কালীগঞ্জ থেকে ঝিনাইদহ প্রায় ১৬ কিলোমিটার রাস্তার বেহাল দশা। একই সঙ্গে কালীগঞ্জ থেকে যশোর পর্যন্ত ২৫ কিলোমিটার রাস্তা চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। যার কারণে প্রতিদিন এ মহাসড়কে চলা শত শত পণ্য ও যাত্রীবাহী যানবাহন, রোগী পরিবহনের এ্যাম্বুলেন্সসহ সাধারণ পথচারীদের ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে।
পিচ উঠা রাস্তা প্রতিনিয়ত ইট দিয়ে পুটিং করার কারণে রাস্তাটি আরও অস্তিত্বহীন হয়ে পড়ছে। একনেক সভায় প্রস্তাবিত বাজেটে (২০২১) যশোর শহরের চাঁচড়া থেকে ঝিনাইদহ শহরের হামদহ বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত ৪৭ কিলোমিটার রাস্তাকে তিন লটে ভাগ করে টেন্ডার আহ্বান করা হয়। এরপর রাস্তার দু পাশের গাছ কাটা ও জমি অধিগ্রহণ করা হলেও ধীর গতিতে চলছে ৬ লেন রাস্তার কাজ। এ বছরের অতি বৃষ্টিতে এ রাস্তার অধিকাংশ স্থানের পিচ উঠে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে।
ট্রাকচালক মমিন শেখ বলেন, এ রাস্তা দিয়ে গাড়ি চালাতে আমাদের কি পরিমাণ কষ্ট হয় তা বলে বোঝাতে পারব না। বছরের অধিকাংশ সময় রাস্তাটির বেহাল অবস্থা থাকে। এটি দেখার কেউ নেই।
এ বিষয়ে সড়ক ও জনপথ বিভাগ (ঝিনাইদহ) নির্বাহী প্রকৌশলী হাফিজুর রহমান বলেন, একটি প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য রাস্তাটি এখন অন্য ঠিকাদারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। স্বাভাবিকভাবে রাস্তাটির দেখভাল করবে তারা। তথ্য সূত্র আরটিভি।