News update
  • Guterres Seeks Probe Into Gaza Journalist Killings, Hunger Deaths     |     
  • India Restricts Key Jute Imports via Land Borders     |     
  • Rahul, Priyanka Detained in March to ECI Over ‘Vote Fraud’     |     
  • Five Taxpayer Groups Freed from Online Filing Obligation     |     
  • Malaysia Rolls Out Red Carpet for Prof Yunus      |     

স্থলপথে বাংলাদেশের পাটপণ্য আমদানিতে ভারতের নতুন বিধিনিষেধ

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক ব্যবসায় 2025-08-12, 6:31am

280329f0227def8279d95e04afe5b0b7541f07c9f4bdc07b-9ff37087905ff9180a607cfcc45b690c1754958683.jpg




বাংলাদেশ থেকে পাটপণ্য আমদানিতে নতুন বিধিনিষেধ আরোপ করেছে ভারত সরকার। ফলে ভারতের ব্যবসায়ীরা এখন থেকে স্থলবন্দর দিয়ে আরও চার ধরনের পাটপণ্য বাংলাদেশ থেকে আমদানি করতে পারবেন না। তবে শুধু দেশটির মুম্বাইয়ের নভসেবা বন্দর দিয়ে এসব পণ্য আমদানির সুযোগ রয়েছে।

সোমবার (১১ আগস্ট) ভারতের বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রণালয়ের বৈদেশিক বাণিজ্য মহাপরিচালকের কার্যালয় (ডিজিএফটি) এই প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।

প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, বাংলাদেশের যে চারটি পণ্যের ওপর ভারত আমদানি বিধিনিষেধ আরোপ করেছে, সেগুলো হলো পাট ও পাটজাতীয় পণ্যের কাপড়, পাটের দড়ি বা রশি, পাটজাতীয় পণ্য দিয়ে তৈরি দড়ি বা রশি এবং পাটের বস্তা বা ব্যাগ। এ সিদ্ধান্ত তাৎক্ষণিকভাবে কার্যকর করা হয়েছে।

এর আগে গত ২৭ জুন আরেক প্রজ্ঞাপনে ডিজিএফটি বাংলাদেশ থেকে স্থলবন্দর দিয়ে বেশ কয়েক ধরনের পণ্য আমদানিতে বিধিনিষেধ দিয়েছিল। স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি বিধিনিষেধ দেয়া ওই সব পণ্যের মধ্যে ছিল-কাঁচা পাট, পাটের রোল, পাটের সুতা ও বিশেষ ধরনের কাপড়।

এ নিয়ে বাংলাদেশ থেকে পণ্য আমদানিতে গত কয়েক মাসে কয়েক দফায় অশুল্ক বিধিনিষেধ আরোপ করল ভারত। এর আগে গত ১৭ মে স্থলবন্দর দিয়ে ভারতে তৈরি পোশাক, প্রক্রিয়াজাত খাদ্য, প্লাস্টিক, কাঠের আসবাব, সুতা ও সুতার উপজাত, ফল ও ফলের স্বাদযুক্ত পানীয়, কোমল পানীয় প্রভৃতি পণ্য আমদানিতে বিধিনিষেধ দিয়েছিল। তার আগে ৯ এপ্রিল ভারতের কলকাতা বিমানবন্দর ব্যবহার করে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশের পণ্য রফতানির সুবিধা প্রত্যাহার করেছিল দেশটি।

বস্ত্র খাতে বাংলাদেশকে ভারতের ‘গুরুত্বপূর্ণ প্রতিযোগী’ হিসেবে তুলে ধরে টাইমস অব ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্যের পরিমাণ ছিল ১ হাজার ২৯০ কোটি ডলার। এর মধ্যে ভারতের রপ্তানি ছিল ১ হাজার ১৪৬ কোটি ডলার; আমদানি ছিল ২০০ কোটি ডলারের মত।