News update
  • Stock market shows recovery as investors back: DSE chairman     |     
  • BB to appoint administrators to merge troubled Islami banks     |     
  • Bangladesh Bank allows loan rescheduling for up to 10 years     |     
  • Guterres Urges Leaders to Act as UNGA Week Begins     |     
  • BNP to go door to door for hearts and votes     |     

একযোগে ১ লাখ ২০ হাজার কেন্দ্রে শুরু ‘এ’ ক্যাপসুল ক্যাম্পেইন

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক রোগবালাই 2025-03-15, 11:17am

fe069face98d52578f7ba5414259a2668a1ab386fc7f54ae-a0e531239f0a95d47cdc17fa67ca49051742015836.jpg




সারা দেশে একযোগে ১ লাখ ২০ হাজার স্থায়ী ইপিআই কেন্দ্রে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল ক্যাম্পেইন শুরু হয়েছে।

শনিবার (১৫ মার্চ) সকাল থেকে ৬ থেকে ৫৯ মাস বয়সি শিশুদের এই ক্যাপসুল খাওয়ানো হচ্ছে। মোট ২ কোটি ২২ লাখ শিশু ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাবে।

রমজান উপলক্ষে এবার ক্যাপসুল ক্যাম্পেইনে আনা হয়েছে ব্যতিক্রম। এবার ইফতারেরর পরও থাকছে ভিটামিন খাওয়ার সুযোগ।

এদিকে, রাজধানীর দুই সিটি কর্পোরেশন মিলে প্রায় তিন হাজার ৭৩৭টি কেন্দ্রে খাওয়ান হচ্ছে এ ক্যাপসুল। প্রতিবারের মতো এবারও থাকছে বাস ও রেল স্টেশনের মতো জায়গায় ভ্রাম্যমাণ কার্যক্রমও।

স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ১৯৭৪ সালে রাতকানা রোগ প্রতিরোধ কার্যক্রম গ্রহণ করে শিশুদের ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো শুরু হয়। পরবর্তীকালে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো অব্যাহত রাখার ফলে বর্তমানে ভিটামিন ‘এ’ এর অভাবজনিত রাতকানা রোগে আক্রান্ত শিশুর সংখ্যা প্রায় নেই বললেই চলে।

ভিটামিন ‘এ’ শুধু অন্ধত্ব প্রতিরোধ করে না। এর পাশাপাশি ৫ বছরের নিচে শিশুদের মৃত্যুর হারও প্রায় এক চতুর্থাংশ কমিয়ে আনে, যা সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা-৪ (শিশু মৃত্যুর হার কমানো) অর্জনে খুবই সহায়ক ছিল। সব শিশু সঠিকভাবে মায়ের দুধ কিংবা সঠিক মাত্রায় ভিটামিন ‘এ’ সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করতে পারে না। ফলে অনূর্ধ্ব ৫ বছর বয়সের শিশুদের বিরাট অংশ ভিটামিন ‘এ’ ঘাটতিতে ভুগছে এবং ভিটামিন ‘এ’- এর অভাবজনিত বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হচ্ছে।

স্বল্প খরচে ও স্বল্প সময়ে এই ঘাটতি পূরণে শিশুদের ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো প্রয়োজন। এরইমধ্যে জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে বছরে দুই বার শতকরা ৯৮ ভাগ শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ খাওয়ানোর ফলে ভিটামিন ‘এ’ অভাবজনিত অন্ধত্বের হার শতকরা ১ ভাগের নিচে কমে এসেছে এবং শিশু মৃত্যুর হারও কমেছে। এই সাফল্য ধরে রাখতে জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইনে ৬-৫৯ মাস বয়সি সব শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো চলমান রাখতে হবে। সময়।